ঢাকা ০৭:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বান্দরবানে জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন Logo জয়পুরহাটে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডালপালা ছাঁটাই স্থগিত করেছে নেসকো Logo গাইবান্ধা সদর আসনে মাঠ-ময়দানে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর Logo কোম্পানীগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত Logo টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মাহত আমিন গ্রেপ্তার Logo জনগণই বিএনপির শক্তি-বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম Logo আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো জুয়েল মিয়ার পাশে কুড়িগ্রাম জেলা চর উন্নয়ন কমিটি Logo জুড়ীতে বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা Logo স্বতন্ত্র নার্সিং প্রশাসন রক্ষার দাবিতে কুড়িগ্রামে নার্সদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে সংগ্রাম চলবেই

বেনাপোল চেকপোস্টে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ৪১১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বেনাপোল চেকপোস্টের সোনালী ব্যাংক বুথে ভ্রমণকরের রসিদ (ট্যাক্স টোকেন) না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। গতকাল রোববার সকালে ব্যাংকের বুথ থেকে কোনো যাত্রী ভ্রমণকরের রসিদ সংগ্রহ করতে পারেননি। ভুক্তভোগী যাত্রী সেলিম রেজা জানান, ভ্রমণকরের রসিদ তো আর একদিনে শেষ হয়ে যায়নি। আগে থেকে রসিদ বই ছাপানো উচিত ছিল। সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সাধারণ যাত্রীদের দেশের অন্য কোনো সোনালী ব্যাংক কিংবা অনলাইনে ভ্রমণকর পরিশোধ করে তারপর বর্ডারে আসার কথা বললে আজ শীতের এ সকালে লাইনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে কষ্ট করা লাগতো না।

এ অবস্থায় বুথে চারটি ডেস্কের দুটিতে অনলাইনে ভ্রমণকর কাটতে দেখা গেলেও একেকটি ভ্রমণকর দিতে ৪-৫ মিনিট সময় লাগছে। এতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। ভারত ভ্রমণে আসা ঢাকার যাত্রী মাসুদ রানা বলেন, ভারতে বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশে রোববার ভোর ৫টা থেকে ভ্রমণকর দেওয়ার জন্য বেনাপোল চেকপোস্ট প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের সোনালী ব্যাংক বুথের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ভোর ৬টা ২৫ মিনিটের সময় ব্যাংকের লোকজন জানায় ভ্রমণকরের রসিদ শেষ। রয়েল পরিবহনের সহকারী ম্যানেজার মুকুল হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে আমার পরিবহনের দুটি গাড়িতে ৫২ জন পাসপোর্টধারী যাত্রী ভারতে যাওয়ার জন্য আসে। তাদের সহযোগিতা করার জন্য পরিবহনের লোকজন ব্যাংকে গেলে ভ্রমণকর কাটতে না পেরে ফিরে এসে বাইরে থেকে ওই যাত্রীদের অনলাইনে ভ্রমণকর দিয়ে দুই ঘণ্টা পর তাদের ভারতে পাঠানো হয়। বেনাপোল চেকপোস্ট সোনালী ব্যাংকের ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, হঠাৎ ব্যাংকে ভ্রমণকরের রসিদ শেষ হয়ে গেছে। আমরা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে আগে থেকে জানিয়েছিলাম। রসিদ বই ছাপানোর কাজ চলমান রয়েছে বলে তারা আমাদের জানিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বেনাপোল চেকপোস্টে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

আপডেট সময় :

বেনাপোল চেকপোস্টের সোনালী ব্যাংক বুথে ভ্রমণকরের রসিদ (ট্যাক্স টোকেন) না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। গতকাল রোববার সকালে ব্যাংকের বুথ থেকে কোনো যাত্রী ভ্রমণকরের রসিদ সংগ্রহ করতে পারেননি। ভুক্তভোগী যাত্রী সেলিম রেজা জানান, ভ্রমণকরের রসিদ তো আর একদিনে শেষ হয়ে যায়নি। আগে থেকে রসিদ বই ছাপানো উচিত ছিল। সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সাধারণ যাত্রীদের দেশের অন্য কোনো সোনালী ব্যাংক কিংবা অনলাইনে ভ্রমণকর পরিশোধ করে তারপর বর্ডারে আসার কথা বললে আজ শীতের এ সকালে লাইনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে কষ্ট করা লাগতো না।

এ অবস্থায় বুথে চারটি ডেস্কের দুটিতে অনলাইনে ভ্রমণকর কাটতে দেখা গেলেও একেকটি ভ্রমণকর দিতে ৪-৫ মিনিট সময় লাগছে। এতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। ভারত ভ্রমণে আসা ঢাকার যাত্রী মাসুদ রানা বলেন, ভারতে বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশে রোববার ভোর ৫টা থেকে ভ্রমণকর দেওয়ার জন্য বেনাপোল চেকপোস্ট প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের সোনালী ব্যাংক বুথের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ভোর ৬টা ২৫ মিনিটের সময় ব্যাংকের লোকজন জানায় ভ্রমণকরের রসিদ শেষ। রয়েল পরিবহনের সহকারী ম্যানেজার মুকুল হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে আমার পরিবহনের দুটি গাড়িতে ৫২ জন পাসপোর্টধারী যাত্রী ভারতে যাওয়ার জন্য আসে। তাদের সহযোগিতা করার জন্য পরিবহনের লোকজন ব্যাংকে গেলে ভ্রমণকর কাটতে না পেরে ফিরে এসে বাইরে থেকে ওই যাত্রীদের অনলাইনে ভ্রমণকর দিয়ে দুই ঘণ্টা পর তাদের ভারতে পাঠানো হয়। বেনাপোল চেকপোস্ট সোনালী ব্যাংকের ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, হঠাৎ ব্যাংকে ভ্রমণকরের রসিদ শেষ হয়ে গেছে। আমরা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে আগে থেকে জানিয়েছিলাম। রসিদ বই ছাপানোর কাজ চলমান রয়েছে বলে তারা আমাদের জানিয়েছেন।