ঢাকা ০৩:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ব্যয় বৃদ্ধি : হজের খরচ কমানো সম্ভব নয় : ধর্মমন্ত্রী

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২৭০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাংলাদেশের ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সৌদি আরবের মুদ্রা রিয়ালের দামও বেড়েছে। একারণে বাংলাদেশ সরকারের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য মশিউর রহমান মোল্লা সজলের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা জানান। অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, হজে মুসল্লি প্রেরণকারী দেশ হিসেবে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বাংলাদেশ। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮। বিগত বছরগুলোর মতো এবারও যেন পূর্ণ কোটায় হজযাত্রী পাঠানো যায় সেজন্য ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কমিয়ে পাঁচ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকার সাধারণ হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যেন হজে যেতে পারেন সেজন্যই এটি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মক্কা ও মদিনার অনেক এলাকায় বাড়ি ও হোটেল ভেঙে ফেলায় বাড়ি ভাড়ার ব্যয় এ বছর অনেক বেড়েছে। বৈশ্বিক নানা কারণে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় রিয়ালের মূল্যও অনেক বেড়েছে। এছাড়া মিনায় আরাফায় তাঁবু ভাড়াসহ মোয়াল্লেম ফি বাড়ানো হয়েছে। এসব কারণে সরকারের ইচ্ছা সত্ত্বেও হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি।

ফরিদুল হক খান আরও বলেন, অধিক সুযোগ-সুবিধা আশা করেন এরকম হজযাত্রীদের ক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি উভয় মাধ্যমের জন্য বিশেষ প্যাকেজের ব্যবস্থা রয়েছে। সরকারি মাধ্যমের বিশেষ প্যাকেজের মূল্য ৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ব্যয় বৃদ্ধি : হজের খরচ কমানো সম্ভব নয় : ধর্মমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

বাংলাদেশের ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সৌদি আরবের মুদ্রা রিয়ালের দামও বেড়েছে। একারণে বাংলাদেশ সরকারের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য মশিউর রহমান মোল্লা সজলের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা জানান। অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, হজে মুসল্লি প্রেরণকারী দেশ হিসেবে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বাংলাদেশ। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮। বিগত বছরগুলোর মতো এবারও যেন পূর্ণ কোটায় হজযাত্রী পাঠানো যায় সেজন্য ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কমিয়ে পাঁচ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকার সাধারণ হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যেন হজে যেতে পারেন সেজন্যই এটি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মক্কা ও মদিনার অনেক এলাকায় বাড়ি ও হোটেল ভেঙে ফেলায় বাড়ি ভাড়ার ব্যয় এ বছর অনেক বেড়েছে। বৈশ্বিক নানা কারণে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় রিয়ালের মূল্যও অনেক বেড়েছে। এছাড়া মিনায় আরাফায় তাঁবু ভাড়াসহ মোয়াল্লেম ফি বাড়ানো হয়েছে। এসব কারণে সরকারের ইচ্ছা সত্ত্বেও হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি।

ফরিদুল হক খান আরও বলেন, অধিক সুযোগ-সুবিধা আশা করেন এরকম হজযাত্রীদের ক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি উভয় মাধ্যমের জন্য বিশেষ প্যাকেজের ব্যবস্থা রয়েছে। সরকারি মাধ্যমের বিশেষ প্যাকেজের মূল্য ৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।