ঢাকা ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

ভবানীপুরের সব দোকানপাঠ ভেঙ্গে দিলেও বহাল তবিয়তে দাঁড়িয়ে আছে জামায়াতের অফিস

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ২৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গুড়ার শেরপুরের ভবানীপুর বাজারের সরকারী খাস জায়গায় নির্মিত প্রায় অর্ধশত ইট ও টিনের তৈরী দোকান ঘর ভেঙ্গে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
গত বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫ ঘটিকায় উপজেলার ভবানীপুর বাজারের গিয়ে সরেজমিনে জানা যায়, চলতি বছরের ২৯ জুলাই উপজেলা প্রশাসক বাজারের ২৫ টি দোকান ভেঙ্গে দেন। পরবর্তিতে আগষ্টের শেষ দিকে বাঁকি দোকানঘর গুলো ভেঙ্গে দেন। দোকানদারদের সাথে কথা হলে তারা জানান, কর্তৃপক্ষ আমাদের পুনর্বাসন করবে বলে আশ^াস দিয়েছেন। আমাদের পরিবারের অনেক লোকজনের ভোরন পোষন করা সমস্যা হয়ে যাচ্ছে। সব দোকানপাঠ ভেঙ্গে দিলেও জামায়াতের অফিস কেন ভাঙ্গা হয়নি, তার সদুত্তর দিতে পারেনি কেউ।
এ ব্যাপারে ভবানীপুর ইউনিয়ন শাখার আমির, মোঃ শহিদুল ইসলাম সাগর জানান, আমরা যেহেতু ইউএনও এসিল্যান্ডের অনুমোতি নিয়ে জামায়াতের অফিস করেছি। তাই এখন আর আমরা ভাংবো না।
এ ব্যাপারে ইউএনও আশিক খান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাকে বিএনপির লোকজন পাঠিয়েছে? এতোকাল কেহ প্রশ্ন করলো না, এগুলো কিভাবে আছে, আজ জামায়াতের অফিস নিয়ে পড়েছেন কেন ? আমাদের প্রক্রিয়া শেষ হলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ভবানীপুরের সব দোকানপাঠ ভেঙ্গে দিলেও বহাল তবিয়তে দাঁড়িয়ে আছে জামায়াতের অফিস

আপডেট সময় :

গুড়ার শেরপুরের ভবানীপুর বাজারের সরকারী খাস জায়গায় নির্মিত প্রায় অর্ধশত ইট ও টিনের তৈরী দোকান ঘর ভেঙ্গে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
গত বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫ ঘটিকায় উপজেলার ভবানীপুর বাজারের গিয়ে সরেজমিনে জানা যায়, চলতি বছরের ২৯ জুলাই উপজেলা প্রশাসক বাজারের ২৫ টি দোকান ভেঙ্গে দেন। পরবর্তিতে আগষ্টের শেষ দিকে বাঁকি দোকানঘর গুলো ভেঙ্গে দেন। দোকানদারদের সাথে কথা হলে তারা জানান, কর্তৃপক্ষ আমাদের পুনর্বাসন করবে বলে আশ^াস দিয়েছেন। আমাদের পরিবারের অনেক লোকজনের ভোরন পোষন করা সমস্যা হয়ে যাচ্ছে। সব দোকানপাঠ ভেঙ্গে দিলেও জামায়াতের অফিস কেন ভাঙ্গা হয়নি, তার সদুত্তর দিতে পারেনি কেউ।
এ ব্যাপারে ভবানীপুর ইউনিয়ন শাখার আমির, মোঃ শহিদুল ইসলাম সাগর জানান, আমরা যেহেতু ইউএনও এসিল্যান্ডের অনুমোতি নিয়ে জামায়াতের অফিস করেছি। তাই এখন আর আমরা ভাংবো না।
এ ব্যাপারে ইউএনও আশিক খান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাকে বিএনপির লোকজন পাঠিয়েছে? এতোকাল কেহ প্রশ্ন করলো না, এগুলো কিভাবে আছে, আজ জামায়াতের অফিস নিয়ে পড়েছেন কেন ? আমাদের প্রক্রিয়া শেষ হলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।