ঢাকা ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মহান মে দিবস: অধিকার আদায়ের অঙ্গিকারের দিন

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের অঙ্গিকারের দিন মে দিবস। শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা এবং কর্মস্থলে ৮ শ্রমঘন্টা নির্ধারণের দাবিতে ১৮৮৬ থেকে ২০২৪ সালে এসেও মজুরী এবং শ্রমঘন্টার লড়াই করতে হচ্ছে।

১৮৮৬ সালের ১ মে শিকাগো শহরে শুর হওয়া অধিকার আন্দোলনের লড়াই আজ দুনিয়াজোড়া। তারপরও কাজের বিনিময়ে অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা নেই। বরং ন্যায্য মজুরী পেতে আজ রাজপথে শ্রমিকদের বিক্ষোভে নামতে হয়।

মে দিবস অধিকার বঞ্চিত মেহনতি মানুষের মধ্যে এক নবতর জাগরণের প্রস্ফুটন ঘটায়। মহান মে দিবসকে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন হিসাবে চিহ্নি করা হয়। আজ সরকারী ছুটি।

দিবসটি পালন উপলক্ষে দেশজুড়ে শ্রমিক ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করবে। ঢাকা ও শিল্পাঞ্চনগুলোতে র‌্যালি, আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হবে।

দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাণীতে বলেন, বিশ্বব্যাপী আর্থসামাজিক উন্নয়নে শ্রমজীবী মানুষের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ ও ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে শ্রমিকের অধিকার ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠনের পাশাপাশি নতুন বেতনকাঠামো ঘোষণা করেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শ্রমজীবী মেহনতি মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মহান মে দিবস: অধিকার আদায়ের অঙ্গিকারের দিন

আপডেট সময় :

 

শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের অঙ্গিকারের দিন মে দিবস। শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা এবং কর্মস্থলে ৮ শ্রমঘন্টা নির্ধারণের দাবিতে ১৮৮৬ থেকে ২০২৪ সালে এসেও মজুরী এবং শ্রমঘন্টার লড়াই করতে হচ্ছে।

১৮৮৬ সালের ১ মে শিকাগো শহরে শুর হওয়া অধিকার আন্দোলনের লড়াই আজ দুনিয়াজোড়া। তারপরও কাজের বিনিময়ে অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা নেই। বরং ন্যায্য মজুরী পেতে আজ রাজপথে শ্রমিকদের বিক্ষোভে নামতে হয়।

মে দিবস অধিকার বঞ্চিত মেহনতি মানুষের মধ্যে এক নবতর জাগরণের প্রস্ফুটন ঘটায়। মহান মে দিবসকে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন হিসাবে চিহ্নি করা হয়। আজ সরকারী ছুটি।

দিবসটি পালন উপলক্ষে দেশজুড়ে শ্রমিক ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করবে। ঢাকা ও শিল্পাঞ্চনগুলোতে র‌্যালি, আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হবে।

দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাণীতে বলেন, বিশ্বব্যাপী আর্থসামাজিক উন্নয়নে শ্রমজীবী মানুষের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ ও ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে শ্রমিকের অধিকার ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠনের পাশাপাশি নতুন বেতনকাঠামো ঘোষণা করেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শ্রমজীবী মেহনতি মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।