মানিকগঞ্জে সরকারি আইন অমান্য করে চলছে তিন ফসলি কৃষি জমি ধ্বংসের প্রতিযোগিতা

- আপডেট সময় : ০৪:০১:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৩৬৬ বার পড়া হয়েছে
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল ইউনিয়নের কাফাটিয়া সুন্দর স্বপ্ন উৎপাদন মুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর অপজিটে তিন ফসলি কৃষি জমির মাটি কেটে ফসলি জমি ধ্বংস করছেন মনির নামের মাটি ব্যবসায়ী। অপরদিকে আটিগ্রাম ইউনিয়নের ভগবানপুর মৌজার তিন ফসলি কৃষি জমির মাটি কেটে ফসলি জমির সংবাদ প্রকাশের পরে ও রাতের আঁধারে অবৈধ ড্রাম ট্রাক দিয়ে, মানিকগঞ্জের বাইরে ঢাকার বিভিন্ন উপজেলায় মাটি পাচার করে নিজেকে ক্ষমতাধর মাটি ব্যবসায়ী বলে প্রমাণ করে যাচ্ছেন সোহেল মুন্সী । তিন ফসলি কৃষি জমির মাটিকাটার তাণ্ডবে একদিকে তিন ফসলি কৃষি জমি মানিকগঞ্জ থেকে বিলীন হয়ে যাচ্ছে, অপরদিকে সরকারের কোটি কোটি টাকার প্রকল্প বরাদ্দের গ্রামীণ রাস্তাঘাট চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে,বাদ যাচ্ছে না পিচ ঢালাই রাস্তার। পিস ঢালাই রাস্তার দিকে তাকালে দেখা যায় কাদা মাটির প্রলেপ যার ফলে বৃষ্টি নামলেই মোটরসাইকেল থেকে শুরু করে বিভিন্ন যানবাহন বড় ধরনের দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে বেড়ে যাবে অকাল প্রাণহানি।
সাধারণ জনগণ বলছেন দিনের বেলায় ভেকু দিয়ে মাটি কাটার অপরাধে বরুনডির মাটি ব্যবসায়ী রশিদ কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে, মাটিকাটা বন্ধ করে দিলেও, রাতের বেলায় তিন ফসলি কৃষি জমির ধ্বংসের ক্ষমতাধর মাটি ব্যবসায়ীরা দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে তিন ফসলি কৃষি জমির মাটিকাটা। এ বিষয়ে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তারা বলেন, আমরা এসিল্যান্ড স্যার কে জানিয়েছি, ব্যবস্থা না নিলে আমাদের কিছুই করার থাকেনা। তিন ফসলি কৃষি জমির মাটি কাটার বিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রিক্তা খাতুন কে ফোন করলে ফোন রিসিভ করেন না।উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এবং এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মেজবাহ উল সাবেরিন দৈনিক গণমুক্তি কে বলেন আপনাদের তথ্যের ভিত্তিতে একের পর এক মোবাইল কোর্ট করে জরিমানা করার পর তিন ফসলি কৃষি জমির মাটিকাটা বন্ধ করা হচ্ছে,অভিযান চলমান আছে।