ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫

মোংলায় দর্শনার্থীদের পদচারনায় মুখরিত নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ “ধলেশ্বরী”

মনির হোসেন, মোংলা
  • আপডেট সময় : ০২:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫ ৮১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে মোংলার দিগরাজ নেভাল বার্থে সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয় নৌবাহিনীর  যুদ্ধজাহাজ বানৌজা “ধলেশ্বরী”। ২৬ মার্চ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জাহাজ দেখার জন্য মোংলার নৌবাহিনী ঘাঁটিতে বাড়তে থাকে দর্শনার্থীদের ভিড়। নৌবাহিনীর নির্দেশনা মেনে দর্শনার্থীরা  জাহাজে প্রবেশ করে নানা ধরনের যুদ্ধ সরঞ্জাম ঘুরে দেখেন। এসময় নৌবাহিনীর দায়িত্বরত সদস্যরা দর্শনার্থীদের তাদের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করেন।

এসময় জাহাজ পরিদর্শন করেন শত শত দর্শনার্থী। নানা বয়সী মানুষ বিশেষ করে নারী, পুরুষ আর কিশোররা যুদ্ধজাহাজ দেখে খুশি হন। নতুন সাহস, নতুন প্রেরণা বুকে নিয়ে ঘরে ফেরেন তারা। মানুষের কৌতূহল আর প্রশ্নের জবাব দেন নৌবাহিনীর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

মোংলার পৌরসভার শেলাবুনিয়া গ্রাম থেকে জাহাজ দেখতে আসা দীপা বিশ্বাস  বলেন, আজকে যুদ্ধজাহাজ ঘুরে দেখে মনে হল আমাদের নৌবাহিনীর সক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে আসা মানে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করা। কালিকাবাড়ি থেকে মোংলা নেভাল জেটিতে এসে যুদ্ধজাহাজ দেখার পর সাংবাদিকদের কাছে নিজের অনুভূতি তুলে ধরলেন তমা মন্ডল বর্ষা। তিনি জানালেন,  দেশটা যে অনেক দূর এগিয়ে গেছে সেটা আজ নৌবাহিনীর জাহাজের কার্যক্রম স্বচক্ষে দেখে অনুভব করতে পারছি। আমাদের নৌবাহিনী বিশাল একটা অংশ জুড়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মোংলায় দর্শনার্থীদের পদচারনায় মুখরিত নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ “ধলেশ্বরী”

আপডেট সময় : ০২:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে মোংলার দিগরাজ নেভাল বার্থে সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয় নৌবাহিনীর  যুদ্ধজাহাজ বানৌজা “ধলেশ্বরী”। ২৬ মার্চ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জাহাজ দেখার জন্য মোংলার নৌবাহিনী ঘাঁটিতে বাড়তে থাকে দর্শনার্থীদের ভিড়। নৌবাহিনীর নির্দেশনা মেনে দর্শনার্থীরা  জাহাজে প্রবেশ করে নানা ধরনের যুদ্ধ সরঞ্জাম ঘুরে দেখেন। এসময় নৌবাহিনীর দায়িত্বরত সদস্যরা দর্শনার্থীদের তাদের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করেন।

এসময় জাহাজ পরিদর্শন করেন শত শত দর্শনার্থী। নানা বয়সী মানুষ বিশেষ করে নারী, পুরুষ আর কিশোররা যুদ্ধজাহাজ দেখে খুশি হন। নতুন সাহস, নতুন প্রেরণা বুকে নিয়ে ঘরে ফেরেন তারা। মানুষের কৌতূহল আর প্রশ্নের জবাব দেন নৌবাহিনীর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

মোংলার পৌরসভার শেলাবুনিয়া গ্রাম থেকে জাহাজ দেখতে আসা দীপা বিশ্বাস  বলেন, আজকে যুদ্ধজাহাজ ঘুরে দেখে মনে হল আমাদের নৌবাহিনীর সক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে আসা মানে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করা। কালিকাবাড়ি থেকে মোংলা নেভাল জেটিতে এসে যুদ্ধজাহাজ দেখার পর সাংবাদিকদের কাছে নিজের অনুভূতি তুলে ধরলেন তমা মন্ডল বর্ষা। তিনি জানালেন,  দেশটা যে অনেক দূর এগিয়ে গেছে সেটা আজ নৌবাহিনীর জাহাজের কার্যক্রম স্বচক্ষে দেখে অনুভব করতে পারছি। আমাদের নৌবাহিনী বিশাল একটা অংশ জুড়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।