ঢাকা ০২:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা Logo ‘দুর্গা পূজায় সৌজন্যে ইলিশ ভারতে পাঠানোর অনুমোদন’ Logo চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগার থেকে ভারতীয় নাগরিক রামদেবকে স্বাদেশে প্রত্যাবাসন Logo নিউট্রিশন ইন সিটি ইকোসিস্টেমস প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের চুক্তি স্বাক্ষর Logo বিহারীবস্তিতে দুস্কৃতিকারীর হামলায় শালিসি ব্যক্তিত্ব পূর্ব আহত Logo শিবগঞ্জের দ্বিতীয় দফায় ভাঙ্গনের কবলে পদ্মা পাড়ের মানুষ, ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ Logo কক্সবাজারে ইউনিয়ন হাসপাতালের সাথে ভোরের পাখি সংগঠনের স্বাস্থ্য সেবা চুক্তি Logo জকসু ও সম্পূরক বৃত্তিসহ জবি শাখা বাগছাসের ৫ দাবি Logo ইঞ্জিনিয়ার হারুন উর রশিদ গার্লস কলেজের শিক্ষার্থীদের নবীন বরন Logo জাতীয়তাবাদী তাঁতীদল সিলেট জেলা শাখার প্রচার মিছিল সম্পন্ন

প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম

শরীয়তপুর জেলা পরিষদ মার্কেট হবে দৃষ্টিনন্দন

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৫৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শরীয়তপুর জেলা পরিষদ মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে। ৩৬ মাসের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ১৭০ মাসেও তার কোন অগ্রগতি দেখা যায়নি। ইতোমধ্যে ব্যবসায়ী ও দোকান মালিকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ব্যবসায়ীদের অসন্তোষের বিষয়টি জানতে জেলা পরিষদ মার্কেটে যান প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম। তিনি ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে বিভিন্ন সমস্যা উদঘাটন করেন। পরে তিনি দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে বলেন সমস্ত বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে জেলা পরিষদ মার্কেটের কাজ শুরু হবে। দৃষ্টিনন্দন হবে এই মার্কেট।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পরিষদ মার্কেট পরিদর্শণ কালে উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবুল আল মামুন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা নুর হোসেন মিয়া, নির্মাণ প্রতিষ্ঠান কিংডম বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুসরাত হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পরিষদ মার্কেটের ব্যবসায়ীরা জনায়, বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার কারণে মার্কেটে ক্রেতা যায় না। যে সকল ব্যবসায়ীরা পুঁজি খাটিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে তাদেরও লোকসান গুনতে হয়। পানি ও শৌচাগারের ব্যবস্থা না থাকায় নানাবিধ সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। সকল সমস্যা দূর করে একটি ব্যবসাসুলভ পরিবেশ সৃষ্টির আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা।
কিংডম বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুসরাত হোসেন বলেন, ২০১১-২০১২ অর্থ বছরেও জেলা পরিষদ মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু করতে গিয়ে স্থানীয়দের বাঁধার মুখে পড়তে হয়। পরবর্তীতে কাজের ধরণ পরিবর্তণ করে কাজ করতে হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সেলামী নিয়ে দোকান বরাদ্দের টাকায় মার্কেট নির্মাণ করতে হয়। সেলামীর টাকা সঠিক সময় না পাওয়ায় বিলম্বের কারণ বলে জানান তিনি।
জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, আমি ২ মাস হলো যোগদান করেছি। জেলা পরিষদ মার্কেট নির্মাণ কাজের ধীরগতি সম্পর্কে তেমন ধারণা নাই। আমি সকল সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের লক্ষে কাজ করব। ব্যবসায়ীদের সাথে কথা হয়েছে। তাদের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সমস্যা সমাধানের লক্ষে কাজ করব। মার্কেট দৃষ্টিনন্দন করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম

শরীয়তপুর জেলা পরিষদ মার্কেট হবে দৃষ্টিনন্দন

আপডেট সময় :

 

শরীয়তপুর জেলা পরিষদ মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে। ৩৬ মাসের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ১৭০ মাসেও তার কোন অগ্রগতি দেখা যায়নি। ইতোমধ্যে ব্যবসায়ী ও দোকান মালিকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ব্যবসায়ীদের অসন্তোষের বিষয়টি জানতে জেলা পরিষদ মার্কেটে যান প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম। তিনি ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে বিভিন্ন সমস্যা উদঘাটন করেন। পরে তিনি দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে বলেন সমস্ত বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে জেলা পরিষদ মার্কেটের কাজ শুরু হবে। দৃষ্টিনন্দন হবে এই মার্কেট।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পরিষদ মার্কেট পরিদর্শণ কালে উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবুল আল মামুন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা নুর হোসেন মিয়া, নির্মাণ প্রতিষ্ঠান কিংডম বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুসরাত হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পরিষদ মার্কেটের ব্যবসায়ীরা জনায়, বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার কারণে মার্কেটে ক্রেতা যায় না। যে সকল ব্যবসায়ীরা পুঁজি খাটিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে তাদেরও লোকসান গুনতে হয়। পানি ও শৌচাগারের ব্যবস্থা না থাকায় নানাবিধ সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। সকল সমস্যা দূর করে একটি ব্যবসাসুলভ পরিবেশ সৃষ্টির আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা।
কিংডম বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুসরাত হোসেন বলেন, ২০১১-২০১২ অর্থ বছরেও জেলা পরিষদ মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু করতে গিয়ে স্থানীয়দের বাঁধার মুখে পড়তে হয়। পরবর্তীতে কাজের ধরণ পরিবর্তণ করে কাজ করতে হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সেলামী নিয়ে দোকান বরাদ্দের টাকায় মার্কেট নির্মাণ করতে হয়। সেলামীর টাকা সঠিক সময় না পাওয়ায় বিলম্বের কারণ বলে জানান তিনি।
জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, আমি ২ মাস হলো যোগদান করেছি। জেলা পরিষদ মার্কেট নির্মাণ কাজের ধীরগতি সম্পর্কে তেমন ধারণা নাই। আমি সকল সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের লক্ষে কাজ করব। ব্যবসায়ীদের সাথে কথা হয়েছে। তাদের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সমস্যা সমাধানের লক্ষে কাজ করব। মার্কেট দৃষ্টিনন্দন করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।