ঢাকা ০৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ‘নবীনগর বিএনপির হাল ধরে রাখার চেষ্টা করেছি’ Logo মুরাদনগরে ঘরে ঢুকে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫ Logo লোহাগড়ায় জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরামের কমিটি কমিটির গঠন Logo সাদুল্লাপুর ইউএনও’র বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত কাজে সরকারি গাড়ি ব্যবহারের অভিযোগ Logo কোটচাঁদপুরের আদম ব্যবসায়ী নজরুল-মামুনের ফাঁদে সর্বস্বান্ত ১২ পরিবার Logo ঝিনাইদহে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা Logo তিতাসে রাজমিস্ত্রীর হাত পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার Logo তাড়াইল বাজারের ড্রেনে যেন ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে জনস্বাস্থ্য Logo ‘জুলাই বিপ্লবের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত নতুন বাংলাদেশ গড়তে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন’ Logo গোবিন্দগঞ্জ শিশু ধর্ষণ গণপিটুনিতে ধর্ষক নিহত

শেরপুওে বাঁধের স্থায়ী সমাধান করা হবে : উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

শেরপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৪:৪১:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ১৮২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলোর সমান

 

দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে, তার তুলণায় এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলুর সমান। আপনারা ভুক্তভোগী। সমস্যাগুলো আপনারাই ভালো জানেন। আপনাদের পরামর্শক্রমে জনগণের দুর্ভোগ লাগবে এই বাঁধের স্থায়ী সমাধান করা হবে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুকই আজম।

পরিদর্শন শেষে ক্ষতিগ্রস্ত ২০টি পরিবারকে নগদ ৬ হাজার করে টাকা, ২ বান্ডেল ঢেউটিন এবং ৪৫ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।

এসময় জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল, সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দিদারুল আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রাজিবুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন, রুকুনুজ্জামানসহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ ঝিনাইগাতী, নকলা, নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলাসহ প্রায় পুরো জেলা প্লাবিত হয়।

রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ, পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুওে বাঁধের স্থায়ী সমাধান করা হবে : উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

আপডেট সময় : ০৪:৪১:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

 

দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলোর সমান

 

দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে, তার তুলণায় এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলুর সমান। আপনারা ভুক্তভোগী। সমস্যাগুলো আপনারাই ভালো জানেন। আপনাদের পরামর্শক্রমে জনগণের দুর্ভোগ লাগবে এই বাঁধের স্থায়ী সমাধান করা হবে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুকই আজম।

পরিদর্শন শেষে ক্ষতিগ্রস্ত ২০টি পরিবারকে নগদ ৬ হাজার করে টাকা, ২ বান্ডেল ঢেউটিন এবং ৪৫ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।

এসময় জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল, সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দিদারুল আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রাজিবুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন, রুকুনুজ্জামানসহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ ঝিনাইগাতী, নকলা, নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলাসহ প্রায় পুরো জেলা প্লাবিত হয়।

রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ, পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।