ঢাকা ১১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

শেরপুরের নকলায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু, পরিবারে শোকের ছায়া

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর
  • আপডেট সময় : ১০০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শেরপুরের নকলা উপজেলায় বজ্রপাতে মো.সুজন মিয়া (২০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে উপজেলার পাঠাকাটা ইউনিয়নের পলাশকান্দি গ্রামের মোজাকান্দা এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন মিয়া ওই গ্রামের ফয়জল মিয়ার দ্বিতীয় সন্তান। তিনি পেশায় একজন কাঠ ফার্নিচার শ্রমিক ছিলেন এবং স্থানীয় বাজারে হামিদ ফার্নিচার দোকানে কাজ করতেন। কৃষিকাজের মৌসুমে পারিবারিক জমিতে নিজেই চাষাবাদ করতেন। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুজন বাড়ির পাশের জমিতে পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করছিলেন। এসময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় বাসিন্দা শামীম মিয়া জানান,সুজন মিয়া ছিলেন ওই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তার অকাল মৃত্যুতে পরিবারটি চরম সংকটে পড়েছে। মানবেতর জীবনযাপনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পাঠাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস ছালাম ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ান। তিনি বলেন,আমরা তাৎক্ষণিকভাবে পরিবারটির পাশে দাঁড়িয়েছি। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি সহায়তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সুজন মিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরের নকলায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু, পরিবারে শোকের ছায়া

আপডেট সময় :

শেরপুরের নকলা উপজেলায় বজ্রপাতে মো.সুজন মিয়া (২০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে উপজেলার পাঠাকাটা ইউনিয়নের পলাশকান্দি গ্রামের মোজাকান্দা এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত সুজন মিয়া ওই গ্রামের ফয়জল মিয়ার দ্বিতীয় সন্তান। তিনি পেশায় একজন কাঠ ফার্নিচার শ্রমিক ছিলেন এবং স্থানীয় বাজারে হামিদ ফার্নিচার দোকানে কাজ করতেন। কৃষিকাজের মৌসুমে পারিবারিক জমিতে নিজেই চাষাবাদ করতেন। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুজন বাড়ির পাশের জমিতে পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করছিলেন। এসময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যেই হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় বাসিন্দা শামীম মিয়া জানান,সুজন মিয়া ছিলেন ওই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তার অকাল মৃত্যুতে পরিবারটি চরম সংকটে পড়েছে। মানবেতর জীবনযাপনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে পাঠাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস ছালাম ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ান। তিনি বলেন,আমরা তাৎক্ষণিকভাবে পরিবারটির পাশে দাঁড়িয়েছি। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি সহায়তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সুজন মিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।