ঢাকা ১২:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

সাবেক এমপির উপস্থিতিতে উচ্ছ্বসিত পূজারিরা, সম্প্রীতির অনন্য নজির রামুতে

এস এম হুমায়ুন কবির, কক্সবাজার
  • আপডেট সময় : ১১৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চলমান শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের তিতার পাড়া কালী মন্দিরসহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সম্মানিত মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব লুৎফুর রহমান কাজল।
গতকাল বুধবার সন্ধায় তিনি তিতার পাড়া কালী মন্দিরে যান এবং পূজার আয়োজন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি ভক্ত ও পূজারিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা জানান।
তিনি বলেন—“তিতার পাড়ার মতো প্রত্যন্ত এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে, এটি আমাদের গর্ব। বাংলাদেশ বহুজাতিক ও বহু ধর্মের দেশ।এখানে প্রতিটি ধর্মীয় উৎসব আমাদের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও মজবুত করে। সবাই মিলে মিশে উৎসব উদযাপন করাই আমাদের চিরন্তন সংস্কৃতি।
এই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন রামু উপজেলা ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাঁরা একযোগে দুর্গাপূজার সার্বিক ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেন এবং মন্দির কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দ ও পূজারীরা জানান,“তিতার পাড়ার পূজামণ্ডপে একজন কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতি আমাদের উৎসবকে আরও প্রাণবন্ত করেছে। এটি সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত।”
তিতার পাড়ার দুর্গোৎসব ঘিরে এ ধরনের রাজনৈতিক সৌজন্য ও সামাজিক সম্প্রীতির বার্তা সারা সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাবেক এমপির উপস্থিতিতে উচ্ছ্বসিত পূজারিরা, সম্প্রীতির অনন্য নজির রামুতে

আপডেট সময় :

চলমান শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের তিতার পাড়া কালী মন্দিরসহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সম্মানিত মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব লুৎফুর রহমান কাজল।
গতকাল বুধবার সন্ধায় তিনি তিতার পাড়া কালী মন্দিরে যান এবং পূজার আয়োজন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি ভক্ত ও পূজারিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা জানান।
তিনি বলেন—“তিতার পাড়ার মতো প্রত্যন্ত এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে, এটি আমাদের গর্ব। বাংলাদেশ বহুজাতিক ও বহু ধর্মের দেশ।এখানে প্রতিটি ধর্মীয় উৎসব আমাদের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও মজবুত করে। সবাই মিলে মিশে উৎসব উদযাপন করাই আমাদের চিরন্তন সংস্কৃতি।
এই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন রামু উপজেলা ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাঁরা একযোগে দুর্গাপূজার সার্বিক ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেন এবং মন্দির কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দ ও পূজারীরা জানান,“তিতার পাড়ার পূজামণ্ডপে একজন কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতি আমাদের উৎসবকে আরও প্রাণবন্ত করেছে। এটি সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত।”
তিতার পাড়ার দুর্গোৎসব ঘিরে এ ধরনের রাজনৈতিক সৌজন্য ও সামাজিক সম্প্রীতির বার্তা সারা সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।