ঢাকা ০৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

সাভারে মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা মরদেহটি বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সাভারের একটি মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে কবর দেওয়া মাহমুদুর রহমান নামের ব্যক্তিটিই হচ্ছেন হারিছ চৌধুরী। ৩ বছর পর গত ১৬ অক্টোবর কবর থেকে তোলা মরহের করা ডিএনএ পরীক্ষায় মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর ডিএনএ মিলেছে।

ঢাকার অদূরে সাভারে ২০২১ সালে মাহমুদুর রহমান নামে যে ব্যত্তির দাফন করা হয়েছিলো, সেটি ছিলো বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ।

এমন প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর হারিছ চৌধুরীকে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী স্থানে দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ-সংক্রান্ত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। হারিছ চৌধুরী বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিলেন।

এর আগে হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।

সাভারের একটি মাদ্রাসার কবরে মাহমুদুর রহমান নামে সমাহিত হারিছ চৌধুরীর লাশ তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় শনাক্তে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিচালককে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

মরদেহ উত্তোলন করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা। হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনে ইতিবাচক ফল আসে, যার মধ্য দিয়ে হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাভারে মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা মরদেহটি বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর

আপডেট সময় : ০২:০৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪

 

সাভারের একটি মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে কবর দেওয়া মাহমুদুর রহমান নামের ব্যক্তিটিই হচ্ছেন হারিছ চৌধুরী। ৩ বছর পর গত ১৬ অক্টোবর কবর থেকে তোলা মরহের করা ডিএনএ পরীক্ষায় মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর ডিএনএ মিলেছে।

ঢাকার অদূরে সাভারে ২০২১ সালে মাহমুদুর রহমান নামে যে ব্যত্তির দাফন করা হয়েছিলো, সেটি ছিলো বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ।

এমন প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর হারিছ চৌধুরীকে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী স্থানে দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ-সংক্রান্ত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। হারিছ চৌধুরী বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিলেন।

এর আগে হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।

সাভারের একটি মাদ্রাসার কবরে মাহমুদুর রহমান নামে সমাহিত হারিছ চৌধুরীর লাশ তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় শনাক্তে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিচালককে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

মরদেহ উত্তোলন করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা। হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনে ইতিবাচক ফল আসে, যার মধ্য দিয়ে হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়।