ঢাকা ০১:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

১৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৫:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪ ১৮৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল আযাহা উদযাপিত হবে। শুক্রবার (৭ জুন) বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে চাঁদ দেখা যায়। সে মতে সৌদিতে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ১৬ জুন। ১৫ জুন পবিত্র আরাফাত দিবস। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এর একদিন পরেই বাংলাদেশে উদযাপিত হবে কোরবানির ঈদ।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ইসলামের ১২ মাসের সূচনা হয়। জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার মাধ্যমে হজ ও পবিত্র ঈদুল আজহার দিন নির্ধারণ করা হয়। সেই অনুযায়ী, ঈদুল আজহার প্রথম দিন জিলহজ মাসের ১০ম দিনে পড়ে। আর পবিত্র আরাফাহ দিবস পালন করা হয় জিলহজ মাসের নবম দিনে।

পবিত্র ঈদুল আজহায় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলিমরা গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট প্রভৃতি কোরবানি করেন। আরাফাহর দিনে হজযাত্রীরা আরাফাহ ময়দানে প্রার্থনা করার জন্য একত্রিত হন; যেখানে ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার চূড়ান্ত খুতবা দিয়েছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

১৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

আপডেট সময় : ০৯:৩৫:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪

 

আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল আযাহা উদযাপিত হবে। শুক্রবার (৭ জুন) বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে চাঁদ দেখা যায়। সে মতে সৌদিতে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ১৬ জুন। ১৫ জুন পবিত্র আরাফাত দিবস। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এর একদিন পরেই বাংলাদেশে উদযাপিত হবে কোরবানির ঈদ।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ইসলামের ১২ মাসের সূচনা হয়। জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার মাধ্যমে হজ ও পবিত্র ঈদুল আজহার দিন নির্ধারণ করা হয়। সেই অনুযায়ী, ঈদুল আজহার প্রথম দিন জিলহজ মাসের ১০ম দিনে পড়ে। আর পবিত্র আরাফাহ দিবস পালন করা হয় জিলহজ মাসের নবম দিনে।

পবিত্র ঈদুল আজহায় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলিমরা গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট প্রভৃতি কোরবানি করেন। আরাফাহর দিনে হজযাত্রীরা আরাফাহ ময়দানে প্রার্থনা করার জন্য একত্রিত হন; যেখানে ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার চূড়ান্ত খুতবা দিয়েছিলেন।