ঢাকা ০৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আধুনিক কেবিন ব্লক ও দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা উদ্বোধন Logo ঝিনাইদহে ১০ ও ১৬ মাসে হিফজ সম্পন্ন, দুই শিক্ষার্থী ওমরাহ হজে পাঠাবে মাদ্রাসা Logo গাইবান্ধা-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক ডা. ময়নুল হাসান সাদিক Logo কক্সবাজার-৩ আসনে বিএনপির আস্থা লুৎফুর রহমান কাজল Logo উখিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা Logo মহেশপুরে মোটরসাইকেল ও আলমসাধুর সংঘর্ষে কলেজ ছাত্র নিহত Logo কেশবপুরে বিএনপির প্রার্থী তালিকায় রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ Logo যশোরে তরিকুল ইসলাম স্মরণে সাংবাদিক ইউনিয়নের দোয়া মাহফিল Logo সাদুল্লাপুরে হলুদক্ষেতে বৃদ্ধাকে ধর্ষণ ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন মহানবী (সা.) : বাংলাদেশ ন্যাপ

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৩৬৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিমের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

রবিবার ( ১৫ সেপ্টেম্বর) হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্মদিন উপলক্ষে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বাণীতে তারা এ শুভেচ্ছা জানান।

নেতৃদ্বয় বলেন, ১২ রবিউল আউয়াল আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে এদিনে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন এ মহামানব। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে আলোর দিশারী হিসেবে এসেছিলেন মহানবী (সা.)।

তারা বলেন, প্রিয় নবী (সা.)-এর আবির্ভাব ও ইসলামের শান্তির বাণীর প্রচার সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। সারাবিশ্ব যখন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল তখন আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবীকে বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে পাঠিয়েছিলেন। প্রচার করেন শান্তির ধর্ম ইসলাম। মাত্র ৬৩ বছরে দেহত্যাগের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর শান্তির বার্তাই ছড়িয়ে গেছেন সারাবিশ্বে।

নেতৃদ্বয় বলেন, মহান আল্লাহ্ বিশ্ব জগতের রহমত স্বরূপ হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে এই জগতে প্রেরণ করেন। বিশ্বনবীর আবির্ভাবে পৃথিবীতে মানুষ ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জগতের মুক্তির সন্ধান পায় এবং নিজেদের কল্যাণ ও শান্তির নিশ্চয়তা লাভ করে। সমাজে বিদ্যমান শত অনাচার ও কদর্যতার গøানি উপেক্ষা করে মহানবী (সা.) মানুষের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন।

ন্যাপ নেতৃদ্বয় বাণীতে বলেন, মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) মানব জাতির জন্য এক উজ্জ্বল অনুসরণীয় আদর্শ। নিজ যোগ্যতা, সততা, মহানুভবতা, সহনশীলতা, কঠোর পরিশ্রম, আত্মপ্রত্যয়, অসীম সাহস, ধৈর্য্য, সৃষ্টিকর্তার প্রতি অগাধ বিশ্বাস, নিষ্ঠা ও অপরিসীম দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করে তার ওপর অবতীর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ মহাগ্রন্থ আল-কোরআনের বাণী তথা তওহীদ প্রতিষ্ঠার মহান দায়িত্ব পালন করেন।

তারা বলেন, সমাজে অবহেলিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত ও দুঃখী মানুষের সেবা, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, পরমত সহিষ্ণুতা, দয়া ও ক্ষমাগুণ, শিশুদের প্রতি দায়িত্ব এবং নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.) এর আদর্শ অতুলনীয় এবং এজন্য তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে অভিষিক্ত।

নেতৃদ্বয় ঈদ-ই-মিলাদুননবী (সা.) উপলক্ষে শেষ নবী সাইয়েদুল মুরছালিন হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর প্রতি অসংখ্য ‘দুরুদ ও সালাম’ পেশ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন মহানবী (সা.) : বাংলাদেশ ন্যাপ

আপডেট সময় :

 

পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিমের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

রবিবার ( ১৫ সেপ্টেম্বর) হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্মদিন উপলক্ষে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বাণীতে তারা এ শুভেচ্ছা জানান।

নেতৃদ্বয় বলেন, ১২ রবিউল আউয়াল আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে এদিনে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন এ মহামানব। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে আলোর দিশারী হিসেবে এসেছিলেন মহানবী (সা.)।

তারা বলেন, প্রিয় নবী (সা.)-এর আবির্ভাব ও ইসলামের শান্তির বাণীর প্রচার সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। সারাবিশ্ব যখন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল তখন আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবীকে বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে পাঠিয়েছিলেন। প্রচার করেন শান্তির ধর্ম ইসলাম। মাত্র ৬৩ বছরে দেহত্যাগের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর শান্তির বার্তাই ছড়িয়ে গেছেন সারাবিশ্বে।

নেতৃদ্বয় বলেন, মহান আল্লাহ্ বিশ্ব জগতের রহমত স্বরূপ হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে এই জগতে প্রেরণ করেন। বিশ্বনবীর আবির্ভাবে পৃথিবীতে মানুষ ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জগতের মুক্তির সন্ধান পায় এবং নিজেদের কল্যাণ ও শান্তির নিশ্চয়তা লাভ করে। সমাজে বিদ্যমান শত অনাচার ও কদর্যতার গøানি উপেক্ষা করে মহানবী (সা.) মানুষের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন।

ন্যাপ নেতৃদ্বয় বাণীতে বলেন, মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) মানব জাতির জন্য এক উজ্জ্বল অনুসরণীয় আদর্শ। নিজ যোগ্যতা, সততা, মহানুভবতা, সহনশীলতা, কঠোর পরিশ্রম, আত্মপ্রত্যয়, অসীম সাহস, ধৈর্য্য, সৃষ্টিকর্তার প্রতি অগাধ বিশ্বাস, নিষ্ঠা ও অপরিসীম দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করে তার ওপর অবতীর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ মহাগ্রন্থ আল-কোরআনের বাণী তথা তওহীদ প্রতিষ্ঠার মহান দায়িত্ব পালন করেন।

তারা বলেন, সমাজে অবহেলিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত ও দুঃখী মানুষের সেবা, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, পরমত সহিষ্ণুতা, দয়া ও ক্ষমাগুণ, শিশুদের প্রতি দায়িত্ব এবং নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.) এর আদর্শ অতুলনীয় এবং এজন্য তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে অভিষিক্ত।

নেতৃদ্বয় ঈদ-ই-মিলাদুননবী (সা.) উপলক্ষে শেষ নবী সাইয়েদুল মুরছালিন হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর প্রতি অসংখ্য ‘দুরুদ ও সালাম’ পেশ করেন।