ঢাকা ০৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ইন্টারন্যাশনাল ফায়ারফাইটার্স ডে উদযাপনে ফায়ার সার্ভিসকে আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক : মহাপরিচালক Logo মানবিক চিকিৎসকদের আপ্রাণ চেষ্টায় স্বাভাবিক জীবনে সাংবাদিকপুত্র মুহাম্মদ আবদুল্লাহ্ Logo ঝিনাইগাতীতে শতাধিক একর জমির ধান চিটা,কৃষকের মাথায় হাত Logo গোলাপগঞ্জে আ’লীগ নেতার দাপটে নিজ ভুমিতে ঘর করতে পারছেন না অসহায় একটি পরিবার Logo পঞ্চগড়ে বিএনপির সম্মেলন, সভাপতি দাউদ, সাধারণ সম্পাদক বাবু  Logo সাবেক সংসদ সদস্য তুহিনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo কেশবপুর  কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে সবজি ও মাছের দাম বেড়েছে Logo জলঢাকায় খাসে যাওয়া মীরগঞ্জ হাটে গরু ছাগলের অতিরিক্ত টোল আদায়, ভোগান্তিতে ক্রেতা বিক্রেতা  Logo সাভারে ৭ হাজার পিচ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী কে আটক করেছে পুলিশ  Logo কুড়িগ্রামে  বীজ আলুর দাম বৃদ্ধির দাবীতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন

দু’বাহু বাড়িয়ে আছে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত

মোঃ নজরুল ইসলাম, বড়লেখা
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ২০২৪ ৩২৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সমৃদ্ধ জেলা মৌলভীবাজার। চা বাগান ছাড়াও চাষাবাদ এবং বনাঞ্চল হিসাবে খ্যাত এই মৌলভীবাজারের গর্বের ধন মাধবকুন্ড জলপ্রপাত। এর মায়াবি আকর্ষণে দেশের নানা প্রান্ত থেকে হাজারো ভ্রমন পিপাসুরা ছুটে আসেন মাধবকুন্ডে। দুরদূরান্ত থেকে পর্যটকেরা জলপ্রপাতের শীল জলে ডুব দিয়ে ক্লান্তি দূর করে হয়ে ওঠেন চনমনে।

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন স্থানটি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান। এখানের কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান এবং মেলা বসে। তীর্থ স্থানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয়। এ জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে।


মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার এবং কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী এলাকার পাথারিয়া পাহাড়ে অবস্থিত এই মায়াবী জলপ্রপাত।

মৌলভীবাজার শহর হতে বড়লেখাগামী বাসযোগে বড়লেখা পৌঁছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড যাওয়া যায়।

জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান হয় এবং মেলা বসে।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দু’বাহু বাড়িয়ে আছে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত

আপডেট সময় : ০২:১৯:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ২০২৪

 

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সমৃদ্ধ জেলা মৌলভীবাজার। চা বাগান ছাড়াও চাষাবাদ এবং বনাঞ্চল হিসাবে খ্যাত এই মৌলভীবাজারের গর্বের ধন মাধবকুন্ড জলপ্রপাত। এর মায়াবি আকর্ষণে দেশের নানা প্রান্ত থেকে হাজারো ভ্রমন পিপাসুরা ছুটে আসেন মাধবকুন্ডে। দুরদূরান্ত থেকে পর্যটকেরা জলপ্রপাতের শীল জলে ডুব দিয়ে ক্লান্তি দূর করে হয়ে ওঠেন চনমনে।

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন স্থানটি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান। এখানের কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান এবং মেলা বসে। তীর্থ স্থানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয়। এ জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে।


মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার এবং কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী এলাকার পাথারিয়া পাহাড়ে অবস্থিত এই মায়াবী জলপ্রপাত।

মৌলভীবাজার শহর হতে বড়লেখাগামী বাসযোগে বড়লেখা পৌঁছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড যাওয়া যায়।

জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান হয় এবং মেলা বসে।