ঢাকা ০১:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

গাজা ও লেবাননে সমষ্টিগত গণহত্যার নিন্দায় সৌদি যুবরাজের

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ২৪৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সোমবার গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান এবং ‘সমষ্টিগত গণহত্যা’র তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। রিয়াদে অনুষ্ঠিত জরুরি আরব ও ইসলামিক সম্মেলনে তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত আগ্রাসন ফিলিস্তিনিদের অধিকার প্রতিষ্ঠার পথে বাধা সৃষ্টি করছে এবং আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্ট করছে।

তিনি উল্লেখ করেন, ফিলিস্তিন ও লেবাননের জনগণের পাশে সৌদি আরব অটল রয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত দ্রুত ইসরায়েলের এই কার্যকলাপ বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া। লেবাননের ক্ষেত্রেও যুবরাজ ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান জানান।

সম্মেলনে আরব লীগের মহাসচিব আহমেদ আবুল গাইত গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। অন্যদিকে, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জাতিসংঘে ইসরায়েলের সদস্যপদ স্থগিতের দাবি জানান।

 

সম্মেলনটি আঞ্চলিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে আরব ও ইসলামিক নেতারা ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গাজা ও লেবাননে সমষ্টিগত গণহত্যার নিন্দায় সৌদি যুবরাজের

আপডেট সময় :

 

সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সোমবার গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান এবং ‘সমষ্টিগত গণহত্যা’র তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। রিয়াদে অনুষ্ঠিত জরুরি আরব ও ইসলামিক সম্মেলনে তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত আগ্রাসন ফিলিস্তিনিদের অধিকার প্রতিষ্ঠার পথে বাধা সৃষ্টি করছে এবং আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্ট করছে।

তিনি উল্লেখ করেন, ফিলিস্তিন ও লেবাননের জনগণের পাশে সৌদি আরব অটল রয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত দ্রুত ইসরায়েলের এই কার্যকলাপ বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া। লেবাননের ক্ষেত্রেও যুবরাজ ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান জানান।

সম্মেলনে আরব লীগের মহাসচিব আহমেদ আবুল গাইত গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। অন্যদিকে, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস জাতিসংঘে ইসরায়েলের সদস্যপদ স্থগিতের দাবি জানান।

 

সম্মেলনটি আঞ্চলিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে আরব ও ইসলামিক নেতারা ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।