ঢাকা ০১:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণ ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কর্মশালা

বান্দরবান প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ২৭১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বান্দরবানে আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২১ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রাঙ্গামাটি অঞ্চলের আয়োজনে ঢাকার খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সভাকক্ষে এই আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রাঙ্গামাটি অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ তপন কুমার পালের সভাপতিত্বে এসময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই।

এসময় ঢাকার খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো.ছাইফুল আলম, অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ আবু মো.এনায়েত উল্লাহ, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো.নজরুল ইসলাম, সদস্য লাল জারলম বম, বান্দরবান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ এম,এম,শাহ্ নেয়াজসহ বান্দরবান ,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার বিভিন্ন কৃষি কর্মকর্তা এবং সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন দফতরের উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আঞ্চলিক কর্মশালায় বক্তারা বলেন, তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি মাশরুম চাষের জন্য খুবই উপযোগী এলাকা। দেশের অন্যান্য এলাকার চাইতে পাহাড়ে সাদা মাশরুমের পাশাপাশি সারাবছরই কালো মাশরুম আবাদ সহজ এবং এই মাশরুম চাষে লাভবান হচ্ছে উদ্যোক্তারা।

এসময় বক্তারা আরো বলেন, মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প এর আওতায় তিন পার্বত্য জেলায় নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা হচ্ছে আর পুষ্টিকর,সুস্বাদু ও ঔষধিগুণ সম্পন্ন এই খাবারটি আগামীতে সকলের পুষ্টি সমস্যা সমাধানে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই দেশের অন্যান্য জেলার মত পার্বত্য জেলা বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণের যে প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে সেজন্য ধন্যবাদ প্রদানের পাশাপাশি পার্বত্যবাসীকে আরো বেশি বেশি মাশরুম চাষে আগ্রহ বাড়াতে প্রকল্প কর্মকর্তাদের আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহবান জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণ ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কর্মশালা

আপডেট সময় :

 

মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বান্দরবানে আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২১ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রাঙ্গামাটি অঞ্চলের আয়োজনে ঢাকার খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সভাকক্ষে এই আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রাঙ্গামাটি অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ তপন কুমার পালের সভাপতিত্বে এসময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই।

এসময় ঢাকার খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো.ছাইফুল আলম, অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ আবু মো.এনায়েত উল্লাহ, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো.নজরুল ইসলাম, সদস্য লাল জারলম বম, বান্দরবান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ এম,এম,শাহ্ নেয়াজসহ বান্দরবান ,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার বিভিন্ন কৃষি কর্মকর্তা এবং সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন দফতরের উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আঞ্চলিক কর্মশালায় বক্তারা বলেন, তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি মাশরুম চাষের জন্য খুবই উপযোগী এলাকা। দেশের অন্যান্য এলাকার চাইতে পাহাড়ে সাদা মাশরুমের পাশাপাশি সারাবছরই কালো মাশরুম আবাদ সহজ এবং এই মাশরুম চাষে লাভবান হচ্ছে উদ্যোক্তারা।

এসময় বক্তারা আরো বলেন, মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প এর আওতায় তিন পার্বত্য জেলায় নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা হচ্ছে আর পুষ্টিকর,সুস্বাদু ও ঔষধিগুণ সম্পন্ন এই খাবারটি আগামীতে সকলের পুষ্টি সমস্যা সমাধানে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই দেশের অন্যান্য জেলার মত পার্বত্য জেলা বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণের যে প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে সেজন্য ধন্যবাদ প্রদানের পাশাপাশি পার্বত্যবাসীকে আরো বেশি বেশি মাশরুম চাষে আগ্রহ বাড়াতে প্রকল্প কর্মকর্তাদের আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহবান জানান।