ঢাকা ১১:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আজীবন সম্মাননা পেলেন বিশ্বনন্দিত যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ এবং কিংবদন্তী অভিনেত্রী আনোয়ারা শ্রেষ্ঠ নায়ক সজল শ্রেষ্ঠ নায়িকা পরীমণি Logo শীর্ষ সন্ত্রাসীদের যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিচ্ছে ঢাকা! Logo গুজব ও শঙ্কায় সারাদেশ Logo গোলাম মাওলা সেতু দ্রুত নির্মাণের দাবি: জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন Logo শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে প্রসাশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo ‘আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের নেতৃত্ব দেবে রাজপথে থাকা তরুণেরা’ Logo ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, দুই ঘন্টা চলাচল বন্ধ Logo সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ট্রাকের চাবি পেলেন তিমন চৌধুরী Logo ইসলামপুরে জাংক ফুড বিরোধী ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত Logo গোলাপগঞ্জে অপরাধ দমনে সক্রিয় পুলিশ, এক মাসে ১৫ মামলা নিস্পত্তি

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৫৫১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

আপডেট সময় :

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।