ঢাকা ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo `জুলাই চেতনায় ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিক সমাজের অঙ্গীকার’ Logo ডামুড্যায় গরীব ও অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ Logo বিশ্বনাথে আলোকিত সুর সাংস্কৃতিক ফোরাম অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা Logo বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এমডিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মামলা Logo সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন Logo ঝিনাইদহে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময় সভা Logo ভালো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল ভূমিকা রাখছে Logo বন্ধু একাদশ হাকিমপুরকে হারিয়ে মুন্সিপাড়া ওয়ারিয়ার্স দিনাজপুর চ্যাম্পিয়ান Logo জয়পুরহাটে স্ত্রীকে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা স্বামীর Logo ব্যস্ত সময় পার করছে প্রতিমা শিল্পীরা

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৪৯৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

আপডেট সময় :

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।