ঢাকা ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নেতৃত্বের নতুন প্রত্যাশা

তৃণমূলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর
  • আপডেট সময় : ৫৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি’র তৃণমূল পর্যায়ের এক পরিচিত, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা মো. লুৎফর রহমানকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নেতৃত্বের নতুন প্রত্যাশা। দলীয় সংকটময় সময়ে সাহসী ভূমিকা,আইনি সহায়তা ও আর্থিক সহযোগিতার জন্য তিনি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল নেতাকর্মীদের আস্থার শীর্ষে রয়েছেন। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি হিসেবে তাকে দেখতে চান নেতাকর্মীরা। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে লুৎফর রহমান টানা ৩৮ বছর রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় রয়েছেন বলে তিনি জানান। ১৯ আগস্ট ১৯৬৮ সালে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের চেঙ্গুরীয়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এই নেতা ছাত্রজীবন থেকেই আদর্শ ও নেতৃত্বগুণে পরিচিত ছিলেন। ১৯৮৭ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর জেলা ছাত্রদল,যুবদল, কৃষক দল ও জেলা বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে প্রমাণ করেছেন যোগ্য নেতৃত্ব।
রাজনীতির প্রতিটি প্রতিকূল সময়ে তিনি নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রায় এক হাজার কর্মীর আইনি সহায়তা দিয়েছেন বলে জানান, অসুস্থদের চিকিৎসা,আর্থিক অনুদান এবং মানবিক সহায়তা দিয়েছেন। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শীতবস্ত্র ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান, খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা করে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তৃণমূল নেতারা মনে করেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সুশিক্ষিত,ত্যাগী ও ক্লিন ইমেজধারী নেতার প্রয়োজন, যিনি সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলনে গতি আনতে পারবেন। তাদের ভাষায় সংকটের সময় যে নেতা পাশে থাকেন,তিনিই প্রকৃত নেতা; লুৎফর রহমান সেই উদাহরণ।
নিজের রাজনৈতিক দর্শন তুলে ধরে মো.লুৎফর রহমান বলেন, রাজনীতি মানে মানুষের সেবা, আর নেতৃত্ব মানে দায়িত্ব ও ত্যাগ। তৃণমূল কর্মীরাই আমার শক্তি। যদি দল দায়িত্ব দেয়, অভিজ্ঞতা ও আদর্শ দিয়ে সেটি পালন করাই হবে আমার অঙ্গীকার। ঝিনাইগাতীর রাজনীতিতে তার নেতৃত্বে পরিবর্তনের হাওয়া বইবে কি না এখন সেদিকেই তাকিয়ে আছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নেতৃত্বের নতুন প্রত্যাশা

তৃণমূলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান

আপডেট সময় :

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি’র তৃণমূল পর্যায়ের এক পরিচিত, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা মো. লুৎফর রহমানকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নেতৃত্বের নতুন প্রত্যাশা। দলীয় সংকটময় সময়ে সাহসী ভূমিকা,আইনি সহায়তা ও আর্থিক সহযোগিতার জন্য তিনি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল নেতাকর্মীদের আস্থার শীর্ষে রয়েছেন। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি হিসেবে তাকে দেখতে চান নেতাকর্মীরা। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে লুৎফর রহমান টানা ৩৮ বছর রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় রয়েছেন বলে তিনি জানান। ১৯ আগস্ট ১৯৬৮ সালে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের চেঙ্গুরীয়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এই নেতা ছাত্রজীবন থেকেই আদর্শ ও নেতৃত্বগুণে পরিচিত ছিলেন। ১৯৮৭ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর জেলা ছাত্রদল,যুবদল, কৃষক দল ও জেলা বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে প্রমাণ করেছেন যোগ্য নেতৃত্ব।
রাজনীতির প্রতিটি প্রতিকূল সময়ে তিনি নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রায় এক হাজার কর্মীর আইনি সহায়তা দিয়েছেন বলে জানান, অসুস্থদের চিকিৎসা,আর্থিক অনুদান এবং মানবিক সহায়তা দিয়েছেন। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শীতবস্ত্র ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান, খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা করে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তৃণমূল নেতারা মনে করেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সুশিক্ষিত,ত্যাগী ও ক্লিন ইমেজধারী নেতার প্রয়োজন, যিনি সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলনে গতি আনতে পারবেন। তাদের ভাষায় সংকটের সময় যে নেতা পাশে থাকেন,তিনিই প্রকৃত নেতা; লুৎফর রহমান সেই উদাহরণ।
নিজের রাজনৈতিক দর্শন তুলে ধরে মো.লুৎফর রহমান বলেন, রাজনীতি মানে মানুষের সেবা, আর নেতৃত্ব মানে দায়িত্ব ও ত্যাগ। তৃণমূল কর্মীরাই আমার শক্তি। যদি দল দায়িত্ব দেয়, অভিজ্ঞতা ও আদর্শ দিয়ে সেটি পালন করাই হবে আমার অঙ্গীকার। ঝিনাইগাতীর রাজনীতিতে তার নেতৃত্বে পরিবর্তনের হাওয়া বইবে কি না এখন সেদিকেই তাকিয়ে আছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।