ঢাকা ০১:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

নগরকান্দায় ৩ গ্রামের নিজ অর্থায়নে সংযোগ সড়ক নির্মাণ

মো. শাহ্ জালাল, নগরকান্দা (ফরিদপুর)
  • আপডেট সময় : ৫৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দীর্ঘ ১২ বছর আগে সেতু নির্মাণ হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার মেহেরদিয়া মজলিশপুর ও দফা উত্তরপাড়া গ্রামের মানুষজন। অবশেষে নিজস্ব উদ্যোগে তিন গ্রামের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে তিন থেকে চার লাখ টাকা ব্যয়ে নিজেরাই তৈরি করলেন সেই সংযোগ সড়ক।
মেহেরদিয়া গ্রামে ১২ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল একটি সেতু। কিন্তু এর সঙ্গে সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি। ফলে গ্রামের মানুষকে প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাতে হতো।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয়রা জানান, সেতু থাকার পরও চলাচল করতে না পারা যেন ছিল এক ধরনের অভিশাপ। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পর আর সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশায় বসে না থেকে গ্রামের যুবক ও প্রবীণরা এক হয়ে ইট, বালি, রট ,সিমেন্ট ও বালুর বস্তা দিয়ে শুরু করেন সড়ক নির্মাণের কাজ।
তিন গ্রামের মানুষজন স্বেচ্ছাশ্রমে মধ্যেই সম্পন্ন করেছেন সড়ক নির্মাণ। এখন তাদের স্বপ্ন, এই সংযোগ সড়ক দিয়ে সহজেই হাট-বাজার, স্কুল-কলেজ ও চিকিৎসা কেন্দ্রে যাতায়াত করতে পারবেন তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নগরকান্দায় ৩ গ্রামের নিজ অর্থায়নে সংযোগ সড়ক নির্মাণ

আপডেট সময় :

দীর্ঘ ১২ বছর আগে সেতু নির্মাণ হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার মেহেরদিয়া মজলিশপুর ও দফা উত্তরপাড়া গ্রামের মানুষজন। অবশেষে নিজস্ব উদ্যোগে তিন গ্রামের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে তিন থেকে চার লাখ টাকা ব্যয়ে নিজেরাই তৈরি করলেন সেই সংযোগ সড়ক।
মেহেরদিয়া গ্রামে ১২ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল একটি সেতু। কিন্তু এর সঙ্গে সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি। ফলে গ্রামের মানুষকে প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাতে হতো।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয়রা জানান, সেতু থাকার পরও চলাচল করতে না পারা যেন ছিল এক ধরনের অভিশাপ। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পর আর সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশায় বসে না থেকে গ্রামের যুবক ও প্রবীণরা এক হয়ে ইট, বালি, রট ,সিমেন্ট ও বালুর বস্তা দিয়ে শুরু করেন সড়ক নির্মাণের কাজ।
তিন গ্রামের মানুষজন স্বেচ্ছাশ্রমে মধ্যেই সম্পন্ন করেছেন সড়ক নির্মাণ। এখন তাদের স্বপ্ন, এই সংযোগ সড়ক দিয়ে সহজেই হাট-বাজার, স্কুল-কলেজ ও চিকিৎসা কেন্দ্রে যাতায়াত করতে পারবেন তারা।