ঢাকা ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

নওগাঁ-৫ আসনের এমপি হিসেবে মামুনুর রহমান রিপনকে চান সর্বস্তরের মানুষ

কামরুল হাসান জীবন, নওগাঁ
  • আপডেট সময় : ৫৬৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নওগাঁ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জনাব মামুনুর রহমান রিপনকে নওগাঁ-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ। রাজনৈতিক অভিভাবক, হাজারো নেতাকর্মী তৈরির দক্ষ কারিগর, সদাহাস্যজ্বল ও নিরহংকার এই নেতার জনপ্রিয়তা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দলীয় নেতাকর্মীসহ নওগাঁ সদর আসনের সাধারণ মানুষের সাথেও তিনি সমানভাবে মিশে যান। হাসিমুখে ও বিনয়ের সাথে সবার কথা শোনেন এবং যেকোনো বিপদে নিরলসভাবে পাশে দাঁড়ান।
অন্যদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে অনেকেই রাতারাতি অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হলেও মামুনুর রহমান রিপন আজও আগের মতোই সরল-সাদামাটা জীবনযাপন করছেন। নিজের সংসারে পেটে-ভাতে চললেও তিনি দলীয় কাজে নির্দ্বিধায় নিজের পকেট থেকে খরচ করেন। কখনোই অনৈতিক কোনো কাজ বা আঁতাতে জড়াননি, নিজের অবস্থান কারো কাছে বিক্রি করেননি।
নওগাঁ জেলার ক্লীন ইমেজের এই নেতা যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কখনো ফ্যাসিবাদের দোসরদের পাশে দাঁড়াননি কিংবা তাদের কাছ থেকে সামান্য সুবিধাও গ্রহণ করেননি। তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে পদ-পদবি এবং দলের প্রতি অবিচল লয়্যালিটি রয়েছে। গত ১৭ বছরে তিনি নামে-বেনামে কোনো ব্যবসা করেননি কিংবা স্বৈরশাসনের কোনো সুবিধা নেননি।
তার বড় ভিশন রয়েছে নওগাঁ জেলা নিয়ে। এমপি নির্বাচিত হলে তিনি সেই ভিশন বাস্তবায়ন করে জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করতে চান। ব্যক্তিগত স্বার্থকে তিনি সর্বদাই উপেক্ষা করে বৃহত্তর স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেন।
নিজ দলের ভেতরে থেকেও বিভিন্ন সময় তাকে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, কিন্তু কখনো কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং নেতা-কর্মীদের তিনি নিজের পরিবার মনে করেন। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকার পল্টনে দলীয় আন্দোলনে তিনি বুক ফুলিয়ে অংশ নেন এবং সেখান থেকে গ্রেফতার হয়ে প্রায় চার মাস কারাভোগ করেন।
তার গুণাবলি একদিনে লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে দলের হাইকমান্ডের বাইরে গিয়ে কোনো বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়াননি, বরং বিএনপিকে শক্তিশালী করতে নিজেকে সর্বদা নিবেদিত রেখেছেন।
সাবেক ছাত্রনেতা, রুয়েট ছাত্রদল, সেন্ট্রাল কাউন্সিল মেম্বার-আইইবি এবং এ্যাব (ঢাকা বিভাগ)-এর কার্যনির্বাহী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার জহুরুল ইসলাম জনি বলেন—
“বিএনপি যদি সত্যিই পরিবর্তনের রাজনীতি শুরু করতে চায় এবং মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে চায়, তাহলে নওগাঁ-৫ (সদর) আসনে মামুনুর রহমান রিপনের বিকল্প নেই।”

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নওগাঁ-৫ আসনের এমপি হিসেবে মামুনুর রহমান রিপনকে চান সর্বস্তরের মানুষ

আপডেট সময় :

নওগাঁ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জনাব মামুনুর রহমান রিপনকে নওগাঁ-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ। রাজনৈতিক অভিভাবক, হাজারো নেতাকর্মী তৈরির দক্ষ কারিগর, সদাহাস্যজ্বল ও নিরহংকার এই নেতার জনপ্রিয়তা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দলীয় নেতাকর্মীসহ নওগাঁ সদর আসনের সাধারণ মানুষের সাথেও তিনি সমানভাবে মিশে যান। হাসিমুখে ও বিনয়ের সাথে সবার কথা শোনেন এবং যেকোনো বিপদে নিরলসভাবে পাশে দাঁড়ান।
অন্যদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে অনেকেই রাতারাতি অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হলেও মামুনুর রহমান রিপন আজও আগের মতোই সরল-সাদামাটা জীবনযাপন করছেন। নিজের সংসারে পেটে-ভাতে চললেও তিনি দলীয় কাজে নির্দ্বিধায় নিজের পকেট থেকে খরচ করেন। কখনোই অনৈতিক কোনো কাজ বা আঁতাতে জড়াননি, নিজের অবস্থান কারো কাছে বিক্রি করেননি।
নওগাঁ জেলার ক্লীন ইমেজের এই নেতা যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কখনো ফ্যাসিবাদের দোসরদের পাশে দাঁড়াননি কিংবা তাদের কাছ থেকে সামান্য সুবিধাও গ্রহণ করেননি। তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে পদ-পদবি এবং দলের প্রতি অবিচল লয়্যালিটি রয়েছে। গত ১৭ বছরে তিনি নামে-বেনামে কোনো ব্যবসা করেননি কিংবা স্বৈরশাসনের কোনো সুবিধা নেননি।
তার বড় ভিশন রয়েছে নওগাঁ জেলা নিয়ে। এমপি নির্বাচিত হলে তিনি সেই ভিশন বাস্তবায়ন করে জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করতে চান। ব্যক্তিগত স্বার্থকে তিনি সর্বদাই উপেক্ষা করে বৃহত্তর স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেন।
নিজ দলের ভেতরে থেকেও বিভিন্ন সময় তাকে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, কিন্তু কখনো কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং নেতা-কর্মীদের তিনি নিজের পরিবার মনে করেন। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকার পল্টনে দলীয় আন্দোলনে তিনি বুক ফুলিয়ে অংশ নেন এবং সেখান থেকে গ্রেফতার হয়ে প্রায় চার মাস কারাভোগ করেন।
তার গুণাবলি একদিনে লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে দলের হাইকমান্ডের বাইরে গিয়ে কোনো বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়াননি, বরং বিএনপিকে শক্তিশালী করতে নিজেকে সর্বদা নিবেদিত রেখেছেন।
সাবেক ছাত্রনেতা, রুয়েট ছাত্রদল, সেন্ট্রাল কাউন্সিল মেম্বার-আইইবি এবং এ্যাব (ঢাকা বিভাগ)-এর কার্যনির্বাহী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার জহুরুল ইসলাম জনি বলেন—
“বিএনপি যদি সত্যিই পরিবর্তনের রাজনীতি শুরু করতে চায় এবং মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে চায়, তাহলে নওগাঁ-৫ (সদর) আসনে মামুনুর রহমান রিপনের বিকল্প নেই।”