ঢাকা ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে ভাইকে হত্যা

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৫০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার পৈলারকান্দি গ্রামে হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে (কুপিয়ে) মাহফুজ মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। গত শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ১১টার দিকে নিহতের ভাই তবারক মিয়া মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ভাই মাহফুজকে সঙ্গে নিয়ে হাওরের দিকে যান। পাটিবাইন রেখে তবারক বাড়িতে ফিরে এলেও কিছুক্ষণ পর মাহফুজ একাই হাওরে যান। এসময় পূর্বশত্রুতার জেরে একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে এহিয়া ও মারুফ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন মাহফুজ।
স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাতেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে সদর থানার এসআই ওয়াহেদ গাজীর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
হত্যাকাণ্ডের পর পৈলারকান্দি গ্রামজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে ভাইকে হত্যা

আপডেট সময় :

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার পৈলারকান্দি গ্রামে হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে (কুপিয়ে) মাহফুজ মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। গত শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ১১টার দিকে নিহতের ভাই তবারক মিয়া মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ভাই মাহফুজকে সঙ্গে নিয়ে হাওরের দিকে যান। পাটিবাইন রেখে তবারক বাড়িতে ফিরে এলেও কিছুক্ষণ পর মাহফুজ একাই হাওরে যান। এসময় পূর্বশত্রুতার জেরে একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে এহিয়া ও মারুফ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন মাহফুজ।
স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাতেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে সদর থানার এসআই ওয়াহেদ গাজীর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
হত্যাকাণ্ডের পর পৈলারকান্দি গ্রামজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।