ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫

‘নীরবে হাত পাখায় ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দিন’

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া, রাঙ্গাবালী ও মহিপুর থানা) আসনের হাতপাখা প্রতীকের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আলহাজ্ব অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, নব্য চাঁদাবাজদের প্রতিহত করতে সংঘর্ষের দরকার নেই; নীরবে হাত পাখায় ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দিন জনগণ তাদের চায় না।
তিনি বলেন, লুণ্ঠনকারী, হত্যাকারী ও ধর্ষণকারীদের কর্মকাণ্ড জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। শ্রীলঙ্কায় স্বৈরশাসক হটাতে তরুণদের ভূমিকা যেমন ছিল অগ্রগণ্য, তেমনি বাংলাদেশেও তরুণদের আন্দোলনের ফসল হিসেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং খালেদা জিয়াও কারামুক্ত হয়েছেন।
গত মঙ্গলবার কুয়াকাটা রাখাইন মহিলা মার্কেট মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমির ঘোষিত ১১৩ নম্বর গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কুয়াকাটা পৌর ও লতাচাপলী ইউনিয়ন শাখার যৌথ আয়োজনে এ গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, যারা অতীতের আত্মত্যাগ ভুলে গেছে, তারাই আজ লুটতরাজে জড়িয়ে পড়েছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হলে, মসজিদ-মাদরাসা ও আলেম-ওলামাদের ইজ্জত রক্ষায় এ অপশক্তিকে প্রতিহত করতেই হবে। সুখী, সমৃদ্ধ ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়তে হাতপাখায় ভোট দিন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র সদস্য মুফতি হাবিবুর রহমান মিছবাহ, পটুয়াখালী জেলা সভাপতি হাওলাদার মো. সেলিম মিয়া, কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের আমির মাওলানা শহিদুল ইসলাম, ধূলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফেজ আব্দুর রহিম, ডালবুগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মাওলানা হেদায়েতউল্লাহ জিহাদী ও মিঠাগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান দুলাল,কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির আলহাজ্ব মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহিপুর থানা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব ফজলুল হক খান, সিনিয়র সহসভাপতি শাহ আলম হাওলাদারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

‘নীরবে হাত পাখায় ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দিন’

আপডেট সময় :

পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া, রাঙ্গাবালী ও মহিপুর থানা) আসনের হাতপাখা প্রতীকের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আলহাজ্ব অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, নব্য চাঁদাবাজদের প্রতিহত করতে সংঘর্ষের দরকার নেই; নীরবে হাত পাখায় ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দিন জনগণ তাদের চায় না।
তিনি বলেন, লুণ্ঠনকারী, হত্যাকারী ও ধর্ষণকারীদের কর্মকাণ্ড জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। শ্রীলঙ্কায় স্বৈরশাসক হটাতে তরুণদের ভূমিকা যেমন ছিল অগ্রগণ্য, তেমনি বাংলাদেশেও তরুণদের আন্দোলনের ফসল হিসেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছে এবং খালেদা জিয়াও কারামুক্ত হয়েছেন।
গত মঙ্গলবার কুয়াকাটা রাখাইন মহিলা মার্কেট মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমির ঘোষিত ১১৩ নম্বর গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কুয়াকাটা পৌর ও লতাচাপলী ইউনিয়ন শাখার যৌথ আয়োজনে এ গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, যারা অতীতের আত্মত্যাগ ভুলে গেছে, তারাই আজ লুটতরাজে জড়িয়ে পড়েছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হলে, মসজিদ-মাদরাসা ও আলেম-ওলামাদের ইজ্জত রক্ষায় এ অপশক্তিকে প্রতিহত করতেই হবে। সুখী, সমৃদ্ধ ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়তে হাতপাখায় ভোট দিন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র সদস্য মুফতি হাবিবুর রহমান মিছবাহ, পটুয়াখালী জেলা সভাপতি হাওলাদার মো. সেলিম মিয়া, কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের আমির মাওলানা শহিদুল ইসলাম, ধূলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফেজ আব্দুর রহিম, ডালবুগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মাওলানা হেদায়েতউল্লাহ জিহাদী ও মিঠাগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান দুলাল,কুয়াকাটা পৌর জামায়াতের সাবেক আমির আলহাজ্ব মাওলানা মোহাম্মদ মাঈনুল ইসলাম মন্নান,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহিপুর থানা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব ফজলুল হক খান, সিনিয়র সহসভাপতি শাহ আলম হাওলাদারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।