ঢাকা ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

রায় পক্ষে না যাওয়ায় সালিশকারীকে হত্যা, ৬ জনের মৃত্যুদন্ডের রায়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪ ৩২৬ বার পড়া হয়েছে

রায়ের পরে আদালতের বারান্দায় আসামিরা ছবি: সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

রায় পক্ষে যায়নি বলে, নুরুল হক নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে ৬জনকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আসামরা হচ্ছে, মাছুম (৩৫), তাজুল ইসলাম (৩২), মোস্তফা (২৪), কাইয়ুম (২৫), কাইয়ুম (২৮) ও তবদুল হোসেন (৪০)। রায় ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন কাইয়ুম ও তবদুল হোসেন (৪০)।

মমলার রায়ে অপর ১০ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২৬ জুন) কুমিল্লার জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত সকলকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।

রায়ে দুই জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন হিরণ মিয়া ও মনিরুল ইসলাম। এ ছাড়া বিচারের সময়কালে ফুল মিয়া ও সেলিম নামের দুই আসামির মৃত্যু হলে আদালত তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার এজাহারে মোট ২২জন আসামি ছিল। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন। মামলার বিচার চলাকালীন সময়ে দুই আসামি মারা যায়। দুই জন খালাস পায়। রায় প্রদানের সময় আদালতের এজলাসে ১০ জন আসামি উপস্থিত ছিলেন। অপর ৬ আসামি পলাতক।

মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণপাড়া ছোট দুশিয়া এলাকার স্থানীয় সালিশকারী হাজি নুরুল হককে সালিশে এক পক্ষে রায় না দেওয়ায় হত্যা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রায় পক্ষে না যাওয়ায় সালিশকারীকে হত্যা, ৬ জনের মৃত্যুদন্ডের রায়

আপডেট সময় : ০৫:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪

 

রায় পক্ষে যায়নি বলে, নুরুল হক নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে ৬জনকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আসামরা হচ্ছে, মাছুম (৩৫), তাজুল ইসলাম (৩২), মোস্তফা (২৪), কাইয়ুম (২৫), কাইয়ুম (২৮) ও তবদুল হোসেন (৪০)। রায় ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন কাইয়ুম ও তবদুল হোসেন (৪০)।

মমলার রায়ে অপর ১০ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২৬ জুন) কুমিল্লার জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত সকলকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।

রায়ে দুই জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন হিরণ মিয়া ও মনিরুল ইসলাম। এ ছাড়া বিচারের সময়কালে ফুল মিয়া ও সেলিম নামের দুই আসামির মৃত্যু হলে আদালত তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার এজাহারে মোট ২২জন আসামি ছিল। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন। মামলার বিচার চলাকালীন সময়ে দুই আসামি মারা যায়। দুই জন খালাস পায়। রায় প্রদানের সময় আদালতের এজলাসে ১০ জন আসামি উপস্থিত ছিলেন। অপর ৬ আসামি পলাতক।

মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণপাড়া ছোট দুশিয়া এলাকার স্থানীয় সালিশকারী হাজি নুরুল হককে সালিশে এক পক্ষে রায় না দেওয়ায় হত্যা করা হয়।