মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, ফুল নিজের জন্য ফোটে না অন্যের মধ্যে সুভাষ ছড়ানোই ফুলের কাজ, ঠিক তেমনি একজন কীর্তিমান মানুষ মধুখালীর সহকারী কমিশনার( ভূমি) এসিল্যান্ড মো. এরফানুর রহমান, এরই মধ্যে উন্মুক্ত সহজ ভূমি সেবার মাধ্যমে মধুখালী বাসীর মন জয় করে নিয়েছেন, কোন প্রকার দালালের দৌড়ারাত্ব বা ভুোগান্তি ছাড়াই সাধারণ মানুষ অতি সহজেই ভুমি সেবা পাচ্ছেন,মধুখালী এসিল্যান্ডের দুয়ার এখন সাধারণ মানুষের জন্য উম্মুক্ত এমন কথা এখন সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় মধুখালী এসিল্যান্ড মো. এরফানুর রহমান একজন অত্যন্ত সৎ এবং দায়িত্বশীল কর্মকর্তা, অন্যায়ের ক্ষেত্রে তিনি অপ্রতিরোধ্য কোন প্রকার অন্যায়ের সাথে কখনই আপোষ করেন না, সম্প্রতিকালে মধুখালী ভূমি অফিসের চিত্র অনেক টাই তিনি পাল্টে ফেলেছেন, সাধারণ মানুষ এখন নামজারি থেকে শুরু করে নানা ধরনের ভূমি সংক্রান্ত সেবা অতি সহজেই এসিল্যান্ড অফিস থেকে পাচ্ছেন, এর জন্য কোন প্রকার অতিরিক্ত অর্থ কাউকে দিতে হয় না, কামারখালী ইউনিয়নের অবসরপ্রাপ্ত একজন চাকরিজীবী সাংবাদিকদের বলেন আগে একটি নামজারি করতে পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকা গুনতে হতো এখন আর এত টাকার প্রয়োজন হয় না, তাছাড়া মধুখালী এসিল্যান্ড মহোদয়ের সাথে কথা বললে তিনি সহজেই কাজটি করে দেন, বাগাট ইউনিয়নের অসুস্থ কুলসুম বেগম বলেন আমি মাত্র পনেরশো টাকা খরচ করে আমার জমি নামজারি করতে পেরেছি।

ডুমাইন ইউনিয়নের কৃষক জয়নাল শেখ বলেন আমি অতি সহজেই সরকারি ফি জমা দিয়ে জমির নামজারি করেছি, এছাড়া বর্তমান যিনি এসিল্যান্ড মহোদয় রয়েছেন অত্যন্ত একজন ভালো মানুষ। বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান বলেন মধুখালী এসিল্যান্ড একজন ভালো মানুষ এখন আর ভূমি অফিসে গিয়ে দালালদের খপ্পরে পড়তে হয় না,সম্প্রতি সময়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মধুখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. এরফানুর রহমান বলেন আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই নামজারি সম্পূর্ণ করছি। প্রতিদিনই প্রায় জমিজমা সংক্রান্ত মিস কেসের শুনানি করছি, তিনি আরো বলেন আমার দরজা সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত, এ ব্যাপারে মধুখালী উপজেলা ভূমি অফিসের নাজির কাম ক্যাশিয়ার মো. রেজা হাসান সাংবাদিকদের বলেন আমাদের স্যারের নির্দেশে যেকোনো সমস্যা দ্রুত সম্পন্ন করার চেষ্টা করি, ইতিমধ্যে তিনি মধুখালীর অবৈধ মাটি বালু উত্তোলন, ভেজাল সারঔষধ ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন, তাছাড়া বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ স্থাপনার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, তিনি আরো বলেন আমাদের অফিসে কোন দালাল ধরে আসতে হয় না এসিল্যান্ড স্যারের দরজা সকলের জন্য উন্মুক্ত।

সরজমিন ঘুরে- ভূমি সেবা নিতে আসা একাধিক মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মধুখালীর সহকারী কমিশনার ভূমি মো. এরফানুর রহমান একজন অত্যন্ত দক্ষ সৎ নিষ্ঠাবান অফিসার, তার দরজা সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত তিনি ইতিমধ্যেই মধুখালীতে সহজ ভূমি সেবার এক রোল মডেল এর দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি একজন মানবিক মানুষও বটে,তার অফিসে কোন অসহায় মানুষ সাহায্যর জন্য আসলে কখনও খালি হাতে ফেরান না।সত্যিকারে তিনি একজন দেশপ্রেমিক অফিসার।