ঢাকা ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আজীবন সম্মাননা পেলেন বিশ্বনন্দিত যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ এবং কিংবদন্তী অভিনেত্রী আনোয়ারা শ্রেষ্ঠ নায়ক সজল শ্রেষ্ঠ নায়িকা পরীমণি Logo শীর্ষ সন্ত্রাসীদের যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিচ্ছে ঢাকা! Logo গুজব ও শঙ্কায় সারাদেশ Logo গোলাম মাওলা সেতু দ্রুত নির্মাণের দাবি: জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন Logo শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে প্রসাশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo ‘আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের নেতৃত্ব দেবে রাজপথে থাকা তরুণেরা’ Logo ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, দুই ঘন্টা চলাচল বন্ধ Logo সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ট্রাকের চাবি পেলেন তিমন চৌধুরী Logo ইসলামপুরে জাংক ফুড বিরোধী ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত Logo গোলাপগঞ্জে অপরাধ দমনে সক্রিয় পুলিশ, এক মাসে ১৫ মামলা নিস্পত্তি

এসপি সুব্রত কুমার হালদারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৫১৮ বার পড়া হয়েছে

সাবেক পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার ছবি: সংগৃহীত

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মাদারীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদারসহ ৫জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) মাদারীপুর আদালতে এ অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আতিকুর রহমান।

গত বছরের (২০২৩) ৫ জুলাই সুব্রত কুমার হালদারসহ ছয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল দুদক।

দুর্নীতির দায়ে যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা হলেন, মাদারীপুর জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) সুব্রত কুমার হালদার, কনস্টেবল (সাময়িক বরখাস্ত) মো. নুরুজ্জামান সুমন, কনস্টেবল (সাময়িক বরখাস্ত) জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিক্যাল অ্যাসিসটেন্ট পিয়াস বালা, মাদারীপুরের সাবেক টিএসআই (টাউন সাব-ইন্সপেক্টর) গোলাম রহমান।

এজাহারে সাবেক টিএসআই মো. হায়দার ফরাজীর নাম থাকলেও তদন্তে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণিত না হওয়ায় অভিযোগপত্রে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বৃহস্পতিবার মাদারীপুর আদালতে এসপি সুব্রত কুমার হালদারসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়। নিয়োগ কমিটির সভাপতি ছিলেন মাদারীপুর জেলার তৎকালীন পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার। অপর দুই সদস্য ছিলেন, মাদারীপুর জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. নাজমুল ইসলাম ও গোপালগঞ্জ জেলার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাসুদ।

চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবলের নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। এই নিয়োগ চলাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অবৈধ ঘুষ লেনদেনের ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ছয়টি ধাপে জব্দ করে পুলিশ বিভাগ।

বিষয়টি পুলিশ সদর দফতর প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে পরে আদালতের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠায়। এরপর অনুসন্ধান শেষে সুব্রত কুমার হালদারসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

এসপি সুব্রত কুমার হালদারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

আপডেট সময় :

 

মাদারীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদারসহ ৫জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) মাদারীপুর আদালতে এ অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আতিকুর রহমান।

গত বছরের (২০২৩) ৫ জুলাই সুব্রত কুমার হালদারসহ ছয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল দুদক।

দুর্নীতির দায়ে যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা হলেন, মাদারীপুর জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) সুব্রত কুমার হালদার, কনস্টেবল (সাময়িক বরখাস্ত) মো. নুরুজ্জামান সুমন, কনস্টেবল (সাময়িক বরখাস্ত) জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিক্যাল অ্যাসিসটেন্ট পিয়াস বালা, মাদারীপুরের সাবেক টিএসআই (টাউন সাব-ইন্সপেক্টর) গোলাম রহমান।

এজাহারে সাবেক টিএসআই মো. হায়দার ফরাজীর নাম থাকলেও তদন্তে তার জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণিত না হওয়ায় অভিযোগপত্রে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বৃহস্পতিবার মাদারীপুর আদালতে এসপি সুব্রত কুমার হালদারসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়। নিয়োগ কমিটির সভাপতি ছিলেন মাদারীপুর জেলার তৎকালীন পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার। অপর দুই সদস্য ছিলেন, মাদারীপুর জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. নাজমুল ইসলাম ও গোপালগঞ্জ জেলার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাসুদ।

চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবলের নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। এই নিয়োগ চলাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অবৈধ ঘুষ লেনদেনের ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ছয়টি ধাপে জব্দ করে পুলিশ বিভাগ।

বিষয়টি পুলিশ সদর দফতর প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে পরে আদালতের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠায়। এরপর অনুসন্ধান শেষে সুব্রত কুমার হালদারসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।