ঢাকা ০৬:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

শরিফ মাহমুদ, কুষ্টিয়া
  • আপডেট সময় : ৩৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরী আলম হোসেনের (৫৫) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।মৃত আলম হোসেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার দহকোলা গ্রামের মৃত শহর আলী শেখের ছেলে।
মৃতের ভাই এনামুল হক বলেন, প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে যায় সকালে বাড়ি ফিরে আসে। সোমবার সন্ধ্যায় অফিসে যায়, মঙ্গলবার সকালে আমরা জানতে পারি যে, সে ঘুম থেকে উঠছে না। এরপর আমরা ওই অফিসে যাই। দরজা ভেঙে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনাই বা এ বিষয়ে কারো প্রতি আমাদের কোনো অভিযোগ নেই।কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আল্-ওয়াজিউর রহমান বলেন, সকাল ৮টার দিকে ঝাড়ুদার আজিজুর রহমান অফিসে আসেন। এ সময় তাকে ডাকাডাকি করে নৈশপ্রহরী আলমের সাড়া পাচ্ছিলেন না। বিষয়টি আমাদের জানানোর পর আমরা পুলিশ ও নৈশপ্রহরীর পরিবারকে খবর দেই। এরপর ৯টার দিকে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহরে শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না। ঘুমন্ত অবস্থায় অসুস্থতাজনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন বলেন, কুষ্টিয়া খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ দেননি। স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে বলে পরিবার দাবি করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় :

কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে নৈশপ্রহরী আলম হোসেনের (৫৫) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।মৃত আলম হোসেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার দহকোলা গ্রামের মৃত শহর আলী শেখের ছেলে।
মৃতের ভাই এনামুল হক বলেন, প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে যায় সকালে বাড়ি ফিরে আসে। সোমবার সন্ধ্যায় অফিসে যায়, মঙ্গলবার সকালে আমরা জানতে পারি যে, সে ঘুম থেকে উঠছে না। এরপর আমরা ওই অফিসে যাই। দরজা ভেঙে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনাই বা এ বিষয়ে কারো প্রতি আমাদের কোনো অভিযোগ নেই।কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আল্-ওয়াজিউর রহমান বলেন, সকাল ৮টার দিকে ঝাড়ুদার আজিজুর রহমান অফিসে আসেন। এ সময় তাকে ডাকাডাকি করে নৈশপ্রহরী আলমের সাড়া পাচ্ছিলেন না। বিষয়টি আমাদের জানানোর পর আমরা পুলিশ ও নৈশপ্রহরীর পরিবারকে খবর দেই। এরপর ৯টার দিকে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহরে শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না। ঘুমন্ত অবস্থায় অসুস্থতাজনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন বলেন, কুষ্টিয়া খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ দেননি। স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে বলে পরিবার দাবি করছে।