ঢাকা ১০:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাতঙ্ক রোগের দুইশত অ্যান্টি-রেবিক্স ভ্যাকসিন হস্তান্তর

কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৬৪ বার পড়া হয়েছে

Oplus_0

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যশোরের কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আবারও জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন প্রদান করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন। কেশবপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জলাতঙ্ক রোগের দুইশত ভায়াল অ্যান্টি-রেবিক্স ভ্যাকসিন হস্তান্তর করা হয়েছে গতকাল সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর এর নিকট। ভ্যাকসিন হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন। এর আগেও দীর্ঘ ৯ মাস কেশবপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিন সরবরহ না থাকায় ৭ জুলাই নিজের উদ্যোগে ৩০০ এআরভি ভ্যাকসিন ও ৫ হাজার মাক্স প্রদান করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন।ভ্যাকসিন সরবরহ বন্ধ থাকায় আক্রান্তদের সেবা দিতে হিম-শিম খাচ্ছিলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এব্যাপারে সাংবাদিক সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের আলোচনার ভিত্তিতে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুনের নজরে আসে। এরপর তিনি তার নিজের উদ্যোগে ৭ জুলাই কেশবপুর হাসপাতালে যেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেনের নিকট ৩০০ এআরভি ভ্যাকসিন ও ৫ হাজার মাক্স হস্তান্তর করেন। আবারও তিনি নিজের উদ্যোগে দুই শত ভ্যাকসিন হস্তান্তর করলেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, কেশবপুরে গত একমাসে বন্যপ্রাণী কুকুর, বিড়াল ও হনুমানের কামড়ে নারী, পুরুষ ও শিশু সর্বমোট ২৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যেটা গত দুই মাসের তুলনায় অনেক বেশি। এর কারণ উল্লেখ করে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে শুধু কেশবপুর উপজেলা নয় পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকেও এখানে বন্যপ্রাণীর কামড়ে আক্রান্ত রোগী আসেন।
হাসপাতালের কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন ভ্যাকসিন প্রদান করায় পশুদ্বারা আক্রান্ত ব্যাক্তিদের সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাতঙ্ক রোগের দুইশত অ্যান্টি-রেবিক্স ভ্যাকসিন হস্তান্তর

আপডেট সময় :

যশোরের কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আবারও জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন প্রদান করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন। কেশবপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জলাতঙ্ক রোগের দুইশত ভায়াল অ্যান্টি-রেবিক্স ভ্যাকসিন হস্তান্তর করা হয়েছে গতকাল সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর এর নিকট। ভ্যাকসিন হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন। এর আগেও দীর্ঘ ৯ মাস কেশবপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিন সরবরহ না থাকায় ৭ জুলাই নিজের উদ্যোগে ৩০০ এআরভি ভ্যাকসিন ও ৫ হাজার মাক্স প্রদান করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন।ভ্যাকসিন সরবরহ বন্ধ থাকায় আক্রান্তদের সেবা দিতে হিম-শিম খাচ্ছিলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এব্যাপারে সাংবাদিক সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের আলোচনার ভিত্তিতে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুনের নজরে আসে। এরপর তিনি তার নিজের উদ্যোগে ৭ জুলাই কেশবপুর হাসপাতালে যেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেনের নিকট ৩০০ এআরভি ভ্যাকসিন ও ৫ হাজার মাক্স হস্তান্তর করেন। আবারও তিনি নিজের উদ্যোগে দুই শত ভ্যাকসিন হস্তান্তর করলেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, কেশবপুরে গত একমাসে বন্যপ্রাণী কুকুর, বিড়াল ও হনুমানের কামড়ে নারী, পুরুষ ও শিশু সর্বমোট ২৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যেটা গত দুই মাসের তুলনায় অনেক বেশি। এর কারণ উল্লেখ করে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে শুধু কেশবপুর উপজেলা নয় পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকেও এখানে বন্যপ্রাণীর কামড়ে আক্রান্ত রোগী আসেন।
হাসপাতালের কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেকসোনা খাতুন ভ্যাকসিন প্রদান করায় পশুদ্বারা আক্রান্ত ব্যাক্তিদের সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে।