ঢাকা ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জাকসুতে ৪০ ঘণ্টার নাটকীয়তা Logo কাশিয়ানীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার Logo মহেশখালীতে হত্যা চেষ্টা ও ডাকাতির প্রস্তুতি মামলার ৭ আসামি গ্রেপ্তার Logo ইসলামপুরে মিথ্যাচার ও ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন Logo সালথা প্রেসক্লাবের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি নাহিদ সাধারণ সম্পাদক সাইফুল Logo কালীগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময় সভা Logo রুপগঞ্জে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ দুই কিশোরের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড Logo বাগেরহাটে বিআরটিসি গাড়ির অবৈধ কাউন্টার ও মহাসড়কে ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, নসিমন, করিমন বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন Logo জামালপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত Logo বাংলাদেশ ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বড়াইগ্রাম শাখা অফিস শুভ উদ্বোধন

‘অধ্যক্ষ( ভারপ্রাপ্ত) এর বেতন-ভাতা বন্ধে মানবেতর জীবনযাপন’

গাইবান্ধার কামারজানী বণিক ফাযিল ডিগ্রি মাদরাসার কমিটি সংক্রান্ত দ্বন্দ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৬৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানী বণিক ফাযিল মাদরাসার গভর্ণিং বডি’র দ্বন্দে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মো: ফয়জার রহমান এর বেতন-ভাতা চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে বন্ধ হওয়ায় তিনি পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাকে খোরপোষ ভাতাও দেয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
মাদরাসা সূত্র জানায়, গত বছরের ডিসেম্বরে মাদরাসার গভর্ণিং বডি’র সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দ্বন্দ দেখা দেয়। কিন্তু বর্তমান অধ্যক্ষ চলতি বছরের মার্চ মাসে দায়িত্ব নেয়। অথচ অজ্ঞাত কারনে অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত এর বেতন-ভাতা বন্ধ করে এডহক কমিটি।
জানাযায়, ওই মাদরাসার দাতা ও শিক্ষক ষড়যন্ত্রমূলক একটি অভিযোগ করলে এডহক কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক বেতন-ভাতা বন্ধ করেছেন। দীর্ঘ মার্চ মাস থেকে আগষ্ট মাস পর্যন্ত ৫ মাসের বেতন ও উৎসব ভাতা অধ্যক্ষের স্থগিত থাকায় তিনি গত জুলাইয়ের দিকে উচ্চ আদালতে রিট করলে তাকে বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য হাইকোর্ট এডহক কমিটির সভাপতিকে আদেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে হাইকোর্টের আদেশের কপিসহ বেতন-ভাতা চেয়ে মাদরাসার এডহক কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক নিকট আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন ওই মাদরাসার অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত মো: ফয়জার রহমান।
মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো: ফয়জার রহমান জানান, কোন কারন ছাড়াই দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে আমার বেতন ভাতা বন্ধ থাকায় একাধিক বার এডহক কমিটির সভাপতির কাছে শিক্ষক কর্মচারীর মাসিক বিল শীট প্রদান করলেও শুধু আমার নামের স্থলে বেতন ভাতা স্থগিত লেখে দিতো। ফলে আমি বেতন-ভাত না পাওয়ায় পরিবারপরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। তবে হাইকোর্টের আদেশের কপি আইনি মতামতের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে জিপি এর কাছে পাঠিয়েছেন বলে শুনেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

‘অধ্যক্ষ( ভারপ্রাপ্ত) এর বেতন-ভাতা বন্ধে মানবেতর জীবনযাপন’

গাইবান্ধার কামারজানী বণিক ফাযিল ডিগ্রি মাদরাসার কমিটি সংক্রান্ত দ্বন্দ

আপডেট সময় :

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানী বণিক ফাযিল মাদরাসার গভর্ণিং বডি’র দ্বন্দে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মো: ফয়জার রহমান এর বেতন-ভাতা চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে বন্ধ হওয়ায় তিনি পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাকে খোরপোষ ভাতাও দেয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
মাদরাসা সূত্র জানায়, গত বছরের ডিসেম্বরে মাদরাসার গভর্ণিং বডি’র সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দ্বন্দ দেখা দেয়। কিন্তু বর্তমান অধ্যক্ষ চলতি বছরের মার্চ মাসে দায়িত্ব নেয়। অথচ অজ্ঞাত কারনে অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত এর বেতন-ভাতা বন্ধ করে এডহক কমিটি।
জানাযায়, ওই মাদরাসার দাতা ও শিক্ষক ষড়যন্ত্রমূলক একটি অভিযোগ করলে এডহক কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক বেতন-ভাতা বন্ধ করেছেন। দীর্ঘ মার্চ মাস থেকে আগষ্ট মাস পর্যন্ত ৫ মাসের বেতন ও উৎসব ভাতা অধ্যক্ষের স্থগিত থাকায় তিনি গত জুলাইয়ের দিকে উচ্চ আদালতে রিট করলে তাকে বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য হাইকোর্ট এডহক কমিটির সভাপতিকে আদেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে হাইকোর্টের আদেশের কপিসহ বেতন-ভাতা চেয়ে মাদরাসার এডহক কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক নিকট আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন ওই মাদরাসার অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত মো: ফয়জার রহমান।
মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো: ফয়জার রহমান জানান, কোন কারন ছাড়াই দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে আমার বেতন ভাতা বন্ধ থাকায় একাধিক বার এডহক কমিটির সভাপতির কাছে শিক্ষক কর্মচারীর মাসিক বিল শীট প্রদান করলেও শুধু আমার নামের স্থলে বেতন ভাতা স্থগিত লেখে দিতো। ফলে আমি বেতন-ভাত না পাওয়ায় পরিবারপরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। তবে হাইকোর্টের আদেশের কপি আইনি মতামতের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে জিপি এর কাছে পাঠিয়েছেন বলে শুনেছি।