ঢাকা ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঠাকুরগাঁওয়ে এলজিইডির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

নুরে আলম শাহ, ঠাকুরগাঁও
  • আপডেট সময় : ৯৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং রাস্তার স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করতে ঠাকুরগাঁওয়ে এলজিইডির উদ্যোগে রাস্তার দুই পাশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (২ জুলাই) সকালে সদর উপজেলার আকচা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেরাডাঙ্গী বাজার পর্যন্ত এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম, এলজিইডির ঠাকুরগাঁও জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন বিশ্বাস, সদর উপজেলা প্রকৌশলী মাবুদ হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, কর্মসূচির আওতায় মোট ৫ হাজার ৫৫০টি বনজ, ফলজ ও ঔষধি গাছ লাগানো হবে। ১৭ প্রজাতির এসব গাছ লাগাতে কাজ করবেন ৫ জন কর্মী এবং এটি ৫৪০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
এধরনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা জানান, শুধু এই রাস্তাই নয়, জেলার প্রতিটি রাস্তার পাশে এমনভাবে গাছ লাগানো হলে পরিবেশ যেমন সুরক্ষিত থাকবে, তেমনি প্রকৃতি হয়ে উঠবে আরও মনোমুগ্ধকর।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঠাকুরগাঁওয়ে এলজিইডির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

আপডেট সময় :

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং রাস্তার স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করতে ঠাকুরগাঁওয়ে এলজিইডির উদ্যোগে রাস্তার দুই পাশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (২ জুলাই) সকালে সদর উপজেলার আকচা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেরাডাঙ্গী বাজার পর্যন্ত এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম, এলজিইডির ঠাকুরগাঁও জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন বিশ্বাস, সদর উপজেলা প্রকৌশলী মাবুদ হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, কর্মসূচির আওতায় মোট ৫ হাজার ৫৫০টি বনজ, ফলজ ও ঔষধি গাছ লাগানো হবে। ১৭ প্রজাতির এসব গাছ লাগাতে কাজ করবেন ৫ জন কর্মী এবং এটি ৫৪০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
এধরনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা জানান, শুধু এই রাস্তাই নয়, জেলার প্রতিটি রাস্তার পাশে এমনভাবে গাছ লাগানো হলে পরিবেশ যেমন সুরক্ষিত থাকবে, তেমনি প্রকৃতি হয়ে উঠবে আরও মনোমুগ্ধকর।