ঢাকা ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

দাগনভূঞা চাঁদা দাবী ও হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

দাগনভূঞা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৩৪ বার পড়া হয়েছে

oplus_0

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দাগনভূঁইয়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মিজানুর রহমান ও তার পরিবারকে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদার দাবীতে হয়রানি এবং সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবার ২৭ শে অক্টোবর সোমবার সকালে সংবাদ সম্মেলন করেন।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, অভিযুক্ত সাংবাদিক জিয়াউর রহমান হায়দার ও ইমাম হাসান কচি দীর্ঘদিন ধরে পরিবারটিকে নানা ভাবে হয়রানি করে আসছেন। তারা জানান, জুলাই মাসে একটি হত্যাকাণ্ডের মামলার আসামী জিয়াউর রহমান হায়দার পলাতক থাকায় তার নানা অপকর্ম বাস্তবায়নের জন্য ‘ফেনীর ডাক’ নামক পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন গ্রহণ করেন। পত্রিকাটি মূলত তার চাঁদাবাজি ও অপকর্ম চালানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এছাড়া অভিযুক্ত ইমাম হাসান কচিও বিভিন্ন সময়ে চাঁদাবাজি ও অর্থ কেলেংকারির ঘটনায় আলোচনায় থাকার কারণে দাগনভূঁইয়া প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। ভুক্তভোগীরা আরও জানান, বিভিন্ন সময়ে তাদের বাড়িতে এসে চাঁদা দাবীর ভিডিও ও অন্যান্য প্রমাণ তাদের কাছে রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দাগনভূঞা চাঁদা দাবী ও হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় :

দাগনভূঁইয়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মিজানুর রহমান ও তার পরিবারকে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদার দাবীতে হয়রানি এবং সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবার ২৭ শে অক্টোবর সোমবার সকালে সংবাদ সম্মেলন করেন।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, অভিযুক্ত সাংবাদিক জিয়াউর রহমান হায়দার ও ইমাম হাসান কচি দীর্ঘদিন ধরে পরিবারটিকে নানা ভাবে হয়রানি করে আসছেন। তারা জানান, জুলাই মাসে একটি হত্যাকাণ্ডের মামলার আসামী জিয়াউর রহমান হায়দার পলাতক থাকায় তার নানা অপকর্ম বাস্তবায়নের জন্য ‘ফেনীর ডাক’ নামক পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন গ্রহণ করেন। পত্রিকাটি মূলত তার চাঁদাবাজি ও অপকর্ম চালানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এছাড়া অভিযুক্ত ইমাম হাসান কচিও বিভিন্ন সময়ে চাঁদাবাজি ও অর্থ কেলেংকারির ঘটনায় আলোচনায় থাকার কারণে দাগনভূঁইয়া প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। ভুক্তভোগীরা আরও জানান, বিভিন্ন সময়ে তাদের বাড়িতে এসে চাঁদা দাবীর ভিডিও ও অন্যান্য প্রমাণ তাদের কাছে রয়েছে।