দাগনভূঞা বিএনপির মিছিলে দুই পক্ষ মুখোমুখি, উত্তেজনা
- আপডেট সময় : ২৬ বার পড়া হয়েছে
দাগনভূঞা উপজেলার ২ নং রাজাপুর ইউনিয়নের কৌরাইশমুন্সী বাজারে একই দিনে একই স্থানে বিএনপির একই স্থানে বিএনপির দুই পক্ষের ধানের শীষের প্রচারনায় পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষনা করেছেন গতকাল বিকালে কৌরাইশমুন্সী বাজারের জিরো পয়েন্ট ধানের শীষের প্রচারণার মিছিলকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নেতাকর্মী ও জনসাধরনের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে। অন্য দিকে ৭ নং মাতুভূঞা ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে বেকের বাজারে বিকালে ধানের শীষের প্রার্থী আবদুল আউয়াল মিন্টু পক্ষে প্রচারনা মিছিল হয়। তাকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যার সময় বিএনপির অন্য পক্ষ দাগনভূঞা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক নাছির উদ্দীন এর ব্যক্তিগত অফিস ভাংচুর করে ও ছয় থেকে সাত জনকে মারধর করে মোবাইল নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। কৌরাইশমুন্সী বাজারে ধানের শীষের মিছিল কে কেন্দ্র করে বিকালে দুই পক্ষের মধ্যে হঠাৎ উত্তেজনা বিরাজ করছে। আবদুল আউয়াল মিন্টুর পক্ষে ধানের শীষের প্রচারনায় মিছিলে আসা দুই থেকে তিনজনকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া যায়। বিএনপির এক নেতা দাবি করেন আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে আজকে আবদুল আউয়াল মিন্টু পক্ষে ধানের শীষের প্রচারনার মিছিল করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে দাগনভূঞা থেকে ১০০ হুন্ডা এসে ফেনী জেলা যুবদলের বহিস্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন সবুজের নেতৃত্বে আমাদের মিছিলটি পন্ড করে দেয়। আমাদের লোকজনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মারধর করে।
এই ব্যাপারে ২ নং রাজাপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মিজানুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গতকাল রোববার বিকালে আমাদের ধানের শীষের প্রচারনার পক্ষে পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। কিন্তু সবুজের পক্ষের লোকজন আমাদেরকে মিছিল করতে দিচ্ছে না। আমরাতো কারো পক্ষে মিছিল করছি না আমরাতো ধানের শীষের পক্ষে মিছিল করছি তাহলে মিছিল বন্ধ করবে কেন। তবে আমরা যত ভয়ভীতি আসুক আমরা মিছিল করব।
এই ব্যাপারে যুবদলের বহিস্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন সবুজের জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা ধানের শীষের প্রচারনায় মিছিল করবে আমরা জানিনা, আর তারা আওয়ামী লীগের লোক জন নিয়ে ধানের শীষের মিছিল করবে আমরা তা মেনে নিব না।আমরা মিছিলে কোন বাধা দিনাই। আমরা শুধু ছাত্র লীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নিয়ে মিছিল করতে বারণ করেছি।

















