ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বিএনপির সংবাদ সম্মেলন Logo রাজশাহী বিএনপির নতুন নেতৃত্বে মামুন-রিটন Logo সুন্দরগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা, এক নারী আটক Logo ২০২৬ সালের নির্বাচন বাংলার মাটিতেই হবে ইনশাআল্লাহ-কাজী নাজমুল হোসেন তাপস Logo শেরপুর জেলার বরবটি যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন হাটবাজারে,কৃষকের মূখে হাসি Logo রামগতিতে অর্থের অভাবে চিকিৎসা পাচ্ছেনা, স্কুল ছাত্রী সুমাইয়া Logo মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডারের আসামিরা উপদেষ্টার হেফাজতে, আসামি ধরছে না পুলিশ Logo জয়পুরহাটে অসময়ে টানা তিনদিনের বৃষ্টি, আমন-সবজির ক্ষতির আশঙ্কা Logo আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক Logo পঞ্চগড়ে স্বাস্থ্য তহবিলে জামায়াতের ১০ লাখ টাকা অনুদান

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

চকরিয়া উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৫৯৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

আপডেট সময় :

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।