ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

পাথরঘাটায় ১৭ বস্তা সামুদ্রিক মাছ জব্দ

‎মো. ফিরোজ হোসেন, পাথরঘাটা বরগুনা 
  • আপডেট সময় : ১৬৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‎‎বরগুনার পাথরঘাটায় বাসযোগে পাচারের সময় ইলিশসহ ১৭ বস্তা বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ জব্দ করেছে মৎস্য বিভাগ। সোমবার (২৭ মে) সকাল ১০টার দিকে তালতল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব মাছ জব্দ করা হয়। ‎অভিযানটি পরিচালনা করেন পাথরঘাটা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইমা পরিবহন, বি.এম লাইন, জেবি এক্সপ্রেস ও ইতি পরিবহন নামের চারটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে মাছগুলো পাওয়া যায়।

‎‎বর্তমানে সমুদ্রে ৫৮ দিনের মাছ ধরার সরকারি নিষেধাজ্ঞা চলছে। এ সময় মাছ ধরা, পরিবহন ও বাজারজাত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সামুদ্রিক মাছ পাচার করায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা। ‎জব্দকৃত মাছের একটি অংশ স্থানীয় মাদ্রাসার এতিমখানায় বিতরণ করা হয় এবং বাকি মাছগুলো নিলামের মাধ্যমে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে। ‎মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক বলেন, নিষেধাজ্ঞা চলাকালে সমুদ্রে মাছ ধরা ও পাচারের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। নিয়ম ভঙ্গকারীদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পাথরঘাটায় ১৭ বস্তা সামুদ্রিক মাছ জব্দ

আপডেট সময় :

‎‎বরগুনার পাথরঘাটায় বাসযোগে পাচারের সময় ইলিশসহ ১৭ বস্তা বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ জব্দ করেছে মৎস্য বিভাগ। সোমবার (২৭ মে) সকাল ১০টার দিকে তালতল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব মাছ জব্দ করা হয়। ‎অভিযানটি পরিচালনা করেন পাথরঘাটা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইমা পরিবহন, বি.এম লাইন, জেবি এক্সপ্রেস ও ইতি পরিবহন নামের চারটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালিয়ে মাছগুলো পাওয়া যায়।

‎‎বর্তমানে সমুদ্রে ৫৮ দিনের মাছ ধরার সরকারি নিষেধাজ্ঞা চলছে। এ সময় মাছ ধরা, পরিবহন ও বাজারজাত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সামুদ্রিক মাছ পাচার করায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা। ‎জব্দকৃত মাছের একটি অংশ স্থানীয় মাদ্রাসার এতিমখানায় বিতরণ করা হয় এবং বাকি মাছগুলো নিলামের মাধ্যমে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে। ‎মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক বলেন, নিষেধাজ্ঞা চলাকালে সমুদ্রে মাছ ধরা ও পাচারের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। নিয়ম ভঙ্গকারীদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।