ঢাকা ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

পুলিশের গুলিতে নিহত সাঈদের বাড়ি যাচ্ছেন ড. ইউনূস

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:১৭:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪ ৩৫১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

রংপুরে কোটা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের বাড়িতে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হেলিকপ্টারযোগে সেখানে পৌছাবেন। আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন ড. ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিন দুপুরে প্যারিস থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আবু সাঈদের কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ড. ইউনূস বলেন, এই সময়ে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না।

কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এবং তারপর থেকে আর কোনো যুবক, কোনো যুবতী হার মানেনি। সামনে এগিয়ে গেছে এবং বলেছে, যত গুলি মারো, মারতে পারো। আমরা আছি। আবু সাঈদ রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুরে গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।

১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষের ঘটে। এ সময় পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ গুলিতে নিহত হন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পুলিশের গুলিতে নিহত সাঈদের বাড়ি যাচ্ছেন ড. ইউনূস

আপডেট সময় : ০৮:১৭:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

 

রংপুরে কোটা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের বাড়িতে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হেলিকপ্টারযোগে সেখানে পৌছাবেন। আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন ড. ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিন দুপুরে প্যারিস থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আবু সাঈদের কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ড. ইউনূস বলেন, এই সময়ে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না।

কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এবং তারপর থেকে আর কোনো যুবক, কোনো যুবতী হার মানেনি। সামনে এগিয়ে গেছে এবং বলেছে, যত গুলি মারো, মারতে পারো। আমরা আছি। আবু সাঈদ রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুরে গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।

১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষের ঘটে। এ সময় পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ গুলিতে নিহত হন।