ঢাকা ০৮:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ভোগান্তিহীন স্বস্তির ঈদযাত্রা ঢাকার ভেতরেই যত বিড়ম্বনা Logo কালীগঞ্জে ৩ হাজার ২শত কৃষককে দেওয়া হল বিনামূল্যে সার ও বীজ Logo খাতের সফল খামারি উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান Logo কাজী মামুনুর রশীদ কচি সদস্য হওয়াতে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা Logo মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাথে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা Logo ইসলামপুর ইউনিয়নে ঈদের চাল নিয়ে পরিষদ সদস্যকে মারপিটের অভিযোগ Logo মর্গ্যান স্কুলের দুর্নীতির তদন্তে যাওয়া ম্যাজিস্ট্রেটকে মারধর, ৬ শিক্ষকের নামে মামলা Logo মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের জেলা কর্মশালা অনুষ্ঠিত  Logo মাদক, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজ প্রতিরোধের অঙ্গীকার করলেন  ছাত্রদল নেতা সোহেল   Logo ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশী এজেন্ট গ্রেফতার

বাজারে পণ্যের ঘাটতি না থাকলেও দাম চড়া

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:৪৯:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪ ৪১৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাজারে পেঁয়াজের কোন ঘাটতি নেই। প্রতিটি হাটবাজারে পেঁয়াজের যথেষ্ট পরিমাণ আমদানি লক্ষ্য করা যায়। এরপরও পেঁয়াজের দাম নিম্নমুখী হচ্ছে না। অথচ ব্যবসায়ীরা বলছেন, পেঁয়াজের যথেষ্ট মজুত রয়েছে।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান টিসিবির তথ্যে বলা হয়েছে, গত বছর এই সময়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকায়। এবার একই সময়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা কেজি।

নয়াপল্টন এলাকায় ভ্যানে পেঁয়াজ, আলু, রসুন, আদা বিক্রি করেন ইসমাইল হোসেন। তার দোকানে মাঝারি মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে। রসুন ১৫০ টাকা, আদা ২০০, আলু ৩৫ টাকা। পাশের একটি মোদি দোকানে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০ টাকায়।

শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী শঙ্কর চন্দ্র ঘোষ জানান, বাংলাদেশে নতুন পেঁয়াজ ওঠতে শুরু করেছে। আগামী ৬ মাস পেঁয়াজ আমদানি না হলেও সমস্যা হবে না। রমজান উপলক্ষ্যে সরকারের সুবিধা নিয়ে পেঁয়াজ, চিনি, ছোলা ও খেজুর আমদানি করা হয়েছে।

যথেষ্ট পণ্যমজুত থাকা সত্ত্বেও পেঁয়াজ, রসুন, আদা, ছোলা ও খেজুরের দাম উর্ধমুখী কেন জানাতে চাইলে, শঙ্কর চন্দ্র ঘোষ বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে অব্যবস্থা বলেই এমনটি হচ্ছে। বাজার মনিটরিং এবং সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া সম্ভব হলে পণ্যবাজার স্বাভাবিক থাকবে।

এদিকে পণ্য বাজার স্বাভাবিক রাখতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ঢাকায় ডিসি সম্মেলনে যুক্ত হয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মাঠপর্যায়ে ব্যবস্থা নিতে ডিসিদের নির্দেশ দেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ। এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজন হলে প্রতি সপ্তাহে জেলা প্রশাসকদের বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাজারে পণ্যের ঘাটতি না থাকলেও দাম চড়া

আপডেট সময় : ০৫:৪৯:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

 

বাজারে পেঁয়াজের কোন ঘাটতি নেই। প্রতিটি হাটবাজারে পেঁয়াজের যথেষ্ট পরিমাণ আমদানি লক্ষ্য করা যায়। এরপরও পেঁয়াজের দাম নিম্নমুখী হচ্ছে না। অথচ ব্যবসায়ীরা বলছেন, পেঁয়াজের যথেষ্ট মজুত রয়েছে।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান টিসিবির তথ্যে বলা হয়েছে, গত বছর এই সময়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকায়। এবার একই সময়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা কেজি।

নয়াপল্টন এলাকায় ভ্যানে পেঁয়াজ, আলু, রসুন, আদা বিক্রি করেন ইসমাইল হোসেন। তার দোকানে মাঝারি মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে। রসুন ১৫০ টাকা, আদা ২০০, আলু ৩৫ টাকা। পাশের একটি মোদি দোকানে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০ টাকায়।

শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী শঙ্কর চন্দ্র ঘোষ জানান, বাংলাদেশে নতুন পেঁয়াজ ওঠতে শুরু করেছে। আগামী ৬ মাস পেঁয়াজ আমদানি না হলেও সমস্যা হবে না। রমজান উপলক্ষ্যে সরকারের সুবিধা নিয়ে পেঁয়াজ, চিনি, ছোলা ও খেজুর আমদানি করা হয়েছে।

যথেষ্ট পণ্যমজুত থাকা সত্ত্বেও পেঁয়াজ, রসুন, আদা, ছোলা ও খেজুরের দাম উর্ধমুখী কেন জানাতে চাইলে, শঙ্কর চন্দ্র ঘোষ বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে অব্যবস্থা বলেই এমনটি হচ্ছে। বাজার মনিটরিং এবং সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া সম্ভব হলে পণ্যবাজার স্বাভাবিক থাকবে।

এদিকে পণ্য বাজার স্বাভাবিক রাখতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ঢাকায় ডিসি সম্মেলনে যুক্ত হয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মাঠপর্যায়ে ব্যবস্থা নিতে ডিসিদের নির্দেশ দেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ। এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজন হলে প্রতি সপ্তাহে জেলা প্রশাসকদের বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।