ঢাকা ১২:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জনতার বিক্ষোভে পুলিশ অবরুদ্ধ Logo পাথরঘাটায় প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক আন্দোলন Logo সাভারে বাবাকে হত্যার পর মেয়ের আত্মসমর্পণ Logo বদলগাছীতে ব্রিজের নিচ থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৮৪ প্যাকেট মাংস উদ্ধার Logo সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে অ্যালকোহল পানে দু’জনের মৃত্যু Logo ঔষধ কোম্পানির দৌরাত্ম্য নওগাঁর রোগীদের কাছে দিনদিন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে Logo ভারতীয় হামলার কঠোর জবাব দিলো পাকিস্তান Logo খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা, রাজনীতিতে নয়া মেরুকরণ Logo কবিগুরুর ১৬৪তম জন্মজয়ন্তীতে বর্ণিল সাজে সেজেছে রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি শাহজাদপুরে তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন Logo মানবিক করিডোরের চেয়ে রাখাইনে সেফ জোন করলে  রোহিঙ্গা সংকট কাটবে

মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর 
  • আপডেট সময় : ০২:০২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ১৯৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

স্থানীয় জনসাধারণ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের টেকনিশিয়ানদের মতামতে ভিত্তিতে মহারশি নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।তিনি আরো বলেন,”আমি এসেছি শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় যে বাঁধগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা দেখার জন্য।

স্থানীয়দের মতামত জানলাম। স্থানীয়দের মতামত এবং আমাদের টেকনিশিয়ানদের মতামত নিয়ে এই নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে।এসময় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনায়েত উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান, জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান খাঁন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল।

সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: এ.টি.এম ফয়জুর রাজ্জাক আকন্দ,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ,গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী,নকলা,নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী,রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

আপডেট সময় : ০২:০২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

 

স্থানীয় জনসাধারণ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের টেকনিশিয়ানদের মতামতে ভিত্তিতে মহারশি নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।তিনি আরো বলেন,”আমি এসেছি শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় যে বাঁধগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা দেখার জন্য।

স্থানীয়দের মতামত জানলাম। স্থানীয়দের মতামত এবং আমাদের টেকনিশিয়ানদের মতামত নিয়ে এই নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে।এসময় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনায়েত উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান, জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান খাঁন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল।

সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: এ.টি.এম ফয়জুর রাজ্জাক আকন্দ,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ,গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী,নকলা,নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী,রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।