ঢাকা ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

মুক্তি পেতে বাধা নেই ফখরুল-খসরুর

গণমুক্তি ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৪৫১ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

গত বছর ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদেরের আদালত শুনানি শেষে আদেশ দেন।

আইনজীবীরা জানান, ২৮ অক্টোবরের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ১১টি মামলার সবগুলো জামিন পাওয়ায় ফখরুল ও খসরুর মুক্তিতে আর কোনো বাধা থাকলো না।

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

ঘটনার পরদিন ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। ওইদিন রাতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালানোর মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক হুমায়ন কবীর খান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মুক্তি পেতে বাধা নেই ফখরুল-খসরুর

আপডেট সময় :

 

গত বছর ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদেরের আদালত শুনানি শেষে আদেশ দেন।

আইনজীবীরা জানান, ২৮ অক্টোবরের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ১১টি মামলার সবগুলো জামিন পাওয়ায় ফখরুল ও খসরুর মুক্তিতে আর কোনো বাধা থাকলো না।

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

ঘটনার পরদিন ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। ওইদিন রাতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালানোর মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক হুমায়ন কবীর খান।