ঢাকা ১০:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

শুল্ক কমিয়েও বাড়ল খেজুরের দাম

গণমুক্তি ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৫৯৫ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

প্রকারভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত

আসন্ন রমজানে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে খেজুর,

চিনিসহ চার পণ্যের শুল্ক কর কমায় সরকার

কিন্তু বাজারে এর কোনো প্রভাব নেই

 

মানভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা।
আমদানি শুল্ক কমানো পরও উল্টো বেড়েছে খেজুরের দাম। প্রকারভেদে দাম বেড়েছে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। কমদামি জাহেদি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় কেজি দরে।

আসন্ন রমজানে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে খেজুর, চিনিসহ চার পণ্যের শুল্ক কর কমায় সরকার। কিন্তু বাজারে এর কোনো প্রভাব নেই।

খেজুর নয়, বাজারে চিনি, ভোজ্য তেলও বিক্রি হচ্ছে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি দরে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা দরে।

আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমলেও গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি অর্থবছর খেজুরের দাম প্রকারভেদে বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।

কমদামি জাহিদি খেজুরের কেজি ২৫০ টাকা, দাবাস ৪৫০, সুক্কারি, কালমি, মরিয়ম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা দরে। বাজারে খোলা চিনির কেজি ১৪০ টাকা। খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৫৫ টাকা।

ঢাকার বাজারে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, মুরিকাটা পেঁয়াজ শেষ হওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমেছে।

নিম্নমানের পেঁয়াজ ১১০ টাকা ১১২ টাকা। মাঝারি মানের ১১৫ টাকা। আর ভালো মানের পেঁয়াজ ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পণ্যের অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রণের সরকারের কঠোর পদক্ষেপের দাবি ভোক্তাদের সংগঠন-ক্যাব। সংগঠনটির সহ সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন সংবাদমাধ্যমকে বলছেন, আমদানিকারক অথবা উৎপাদক হোলসেল ডিস্ট্রিবিউটার বা পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সমন্বিত নজরদারিটা দরকার। পাইকারি বাজারে দাম কমলেও খুচরা এর প্রভাত পড়েনি।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শুল্ক কমিয়েও বাড়ল খেজুরের দাম

আপডেট সময় :

 

প্রকারভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত

আসন্ন রমজানে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে খেজুর,

চিনিসহ চার পণ্যের শুল্ক কর কমায় সরকার

কিন্তু বাজারে এর কোনো প্রভাব নেই

 

মানভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা।
আমদানি শুল্ক কমানো পরও উল্টো বেড়েছে খেজুরের দাম। প্রকারভেদে দাম বেড়েছে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। কমদামি জাহেদি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় কেজি দরে।

আসন্ন রমজানে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে খেজুর, চিনিসহ চার পণ্যের শুল্ক কর কমায় সরকার। কিন্তু বাজারে এর কোনো প্রভাব নেই।

খেজুর নয়, বাজারে চিনি, ভোজ্য তেলও বিক্রি হচ্ছে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি দরে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা দরে।

আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমলেও গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি অর্থবছর খেজুরের দাম প্রকারভেদে বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।

কমদামি জাহিদি খেজুরের কেজি ২৫০ টাকা, দাবাস ৪৫০, সুক্কারি, কালমি, মরিয়ম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা দরে। বাজারে খোলা চিনির কেজি ১৪০ টাকা। খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৫৫ টাকা।

ঢাকার বাজারে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, মুরিকাটা পেঁয়াজ শেষ হওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমেছে।

নিম্নমানের পেঁয়াজ ১১০ টাকা ১১২ টাকা। মাঝারি মানের ১১৫ টাকা। আর ভালো মানের পেঁয়াজ ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পণ্যের অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রণের সরকারের কঠোর পদক্ষেপের দাবি ভোক্তাদের সংগঠন-ক্যাব। সংগঠনটির সহ সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন সংবাদমাধ্যমকে বলছেন, আমদানিকারক অথবা উৎপাদক হোলসেল ডিস্ট্রিবিউটার বা পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সমন্বিত নজরদারিটা দরকার। পাইকারি বাজারে দাম কমলেও খুচরা এর প্রভাত পড়েনি।