ঢাকা ০২:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

শেরপুরের পিকনিক স্পট গজনী অবকাশের প্রধান গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর
  • আপডেট সময় : ০১:২২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫ ৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি,গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী অবকাশ কেন্দ্রে জুলাই থেকে ১ বছর মেয়াদী গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার (১ জুলাই)সকালে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের প্রধান গেইটে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া পরিচালনা করেন, গজনী অবকাশ জামে মসজিদের ইমাম আবু হানিফ।
এ সময় গজনী অবকাশের ইজারাদার মো.ফরিদ মিয়া, কাংশা ইউনিয়ন যুব দলের সভাপতি দুলাল মন্ডল, কাংশা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক কমল মিয়া সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। গজনী ইজারাদার সুত্রে জানা গেছে, জুলাই ২০২৫ থেকে ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত ১ বছর মেয়াদে সরকারি ভাবে বড় যানবাহনের গেইট-৪০ লাখ এবং ছোট যানবাহন গেইট-৪৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা সহ মোট ৮৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা রাজস্ব খাতে জমাপূর্বক এই ইজারা প্রদান করেন জেলা প্রশাসন শেরপুর। আগামী এক বছর জেলা প্রশাসনের অধীনে গজনী অবকাশ বিনোদন কেন্দ্রের মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে নিন্মরুপ ভাবে- অটোবাইক-১২০ টাকা,সিএনজি-১৫০ টাকা,মোটর সাইকেল চালক সহ অতিরিক্ত যাত্রী প্রতিজন ২০ টাকা হারে-৬০ টাকা,যাত্রী প্রতিজন-২০ টাকা, বড় সুজন গাড়ী ৪০ জন যাত্রী সহ-৭০০ টাকা,ছোট সুজন গাড়ী ২০ জন যাত্রী সহ- ৪০০ টাকা, রিক্সা ভ্যানগাড়ী-৮০ টাকা,অটো, সিএনজি,সুজন গাড়ী যাত্রী ব্যতিত- ৫০ টাকা,ছোট অটোবাইক-১২০ টাকা,বড় বাস/ট্রাক প্রতিটা যাত্রী সহ-১০০০ টাকা,মিনি বাস/ মিনি ট্রাক/বড় পিকআপ-৭০০ টাকা।
গজনী অবকাশের ইজারাদার ফরিদ মিয়া ও দুলাল মন্ডল সহ অন্যান্য অংশীদারগণ জানান,গজনী অবকাশে ইজারার আওতায় ৩৩ টি বিভিন্ন স্থাপনায় বা দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ করতে প্রধান গেইট হয়ে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে,মূল গেইটে পাকা কোন টুলঘর না থাকায় ভরামৌসুমে টুল আদায়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আগামী মৌসুমের আগেই শেরপুর জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ করে জানান প্রধান গেইটে টুলঘর নির্মাণের জন্যে জোর দাবি করছি। গজনী অবকাশ কেন্দ্রে প্রবেশ পথে স্থায়ী টুলঘর নির্মাণ বিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,সরেজমিনে পরিদর্শন করে ইরাজাদারদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে টুলঘর নির্মাণ করা হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরের পিকনিক স্পট গজনী অবকাশের প্রধান গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ

আপডেট সময় : ০১:২২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫

অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি,গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী অবকাশ কেন্দ্রে জুলাই থেকে ১ বছর মেয়াদী গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার (১ জুলাই)সকালে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের প্রধান গেইটে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া পরিচালনা করেন, গজনী অবকাশ জামে মসজিদের ইমাম আবু হানিফ।
এ সময় গজনী অবকাশের ইজারাদার মো.ফরিদ মিয়া, কাংশা ইউনিয়ন যুব দলের সভাপতি দুলাল মন্ডল, কাংশা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক কমল মিয়া সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। গজনী ইজারাদার সুত্রে জানা গেছে, জুলাই ২০২৫ থেকে ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত ১ বছর মেয়াদে সরকারি ভাবে বড় যানবাহনের গেইট-৪০ লাখ এবং ছোট যানবাহন গেইট-৪৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা সহ মোট ৮৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা রাজস্ব খাতে জমাপূর্বক এই ইজারা প্রদান করেন জেলা প্রশাসন শেরপুর। আগামী এক বছর জেলা প্রশাসনের অধীনে গজনী অবকাশ বিনোদন কেন্দ্রের মূল গেইটে প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে নিন্মরুপ ভাবে- অটোবাইক-১২০ টাকা,সিএনজি-১৫০ টাকা,মোটর সাইকেল চালক সহ অতিরিক্ত যাত্রী প্রতিজন ২০ টাকা হারে-৬০ টাকা,যাত্রী প্রতিজন-২০ টাকা, বড় সুজন গাড়ী ৪০ জন যাত্রী সহ-৭০০ টাকা,ছোট সুজন গাড়ী ২০ জন যাত্রী সহ- ৪০০ টাকা, রিক্সা ভ্যানগাড়ী-৮০ টাকা,অটো, সিএনজি,সুজন গাড়ী যাত্রী ব্যতিত- ৫০ টাকা,ছোট অটোবাইক-১২০ টাকা,বড় বাস/ট্রাক প্রতিটা যাত্রী সহ-১০০০ টাকা,মিনি বাস/ মিনি ট্রাক/বড় পিকআপ-৭০০ টাকা।
গজনী অবকাশের ইজারাদার ফরিদ মিয়া ও দুলাল মন্ডল সহ অন্যান্য অংশীদারগণ জানান,গজনী অবকাশে ইজারার আওতায় ৩৩ টি বিভিন্ন স্থাপনায় বা দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ করতে প্রধান গেইট হয়ে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে,মূল গেইটে পাকা কোন টুলঘর না থাকায় ভরামৌসুমে টুল আদায়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আগামী মৌসুমের আগেই শেরপুর জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ করে জানান প্রধান গেইটে টুলঘর নির্মাণের জন্যে জোর দাবি করছি। গজনী অবকাশ কেন্দ্রে প্রবেশ পথে স্থায়ী টুলঘর নির্মাণ বিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,সরেজমিনে পরিদর্শন করে ইরাজাদারদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে টুলঘর নির্মাণ করা হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।