ঢাকা ১০:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

সাদপন্থী নেতা নূর ৩ দিনের পুলিশ হেফাজতে

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১৯৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

 

টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে ৪জন নিহত ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাদপন্থী নেতা মোয়াজ বিন নূরকে ৩ দিনের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

রোববার দুপুরে কড়া নিরাপত্তায় গাজীপুর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক আলমগীর আল মামুনের আদালতে তোলা হয়। এ সময় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনদিনের হেফাজতে দেন আদালত।

টঙ্গীর ইজতেমা ময়দান নিয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে টঙ্গী পশ্চিম থানায়। মামলায় ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকশ’ জনকে আসামি করা হয়েছে।

গত ১৯ ডিসেম্বর জুবায়ের অনুসারীর সাথী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

এর আগে গত শুক্রবার ভোররাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে মোয়াজ বিন নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে টঙ্গী পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে গেলো ১৮ ডিসেম্বর তুরাগ তীরে ইজতেমা মাঠের দখল নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় জুবায়ের ও সাদপন্থীরা। এতে চারজন নিহত হন এবং আহত হন শতাধিক।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাদপন্থী নেতা নূর ৩ দিনের পুলিশ হেফাজতে

আপডেট সময় :

 

 

টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে ৪জন নিহত ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাদপন্থী নেতা মোয়াজ বিন নূরকে ৩ দিনের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

রোববার দুপুরে কড়া নিরাপত্তায় গাজীপুর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক আলমগীর আল মামুনের আদালতে তোলা হয়। এ সময় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনদিনের হেফাজতে দেন আদালত।

টঙ্গীর ইজতেমা ময়দান নিয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে টঙ্গী পশ্চিম থানায়। মামলায় ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকশ’ জনকে আসামি করা হয়েছে।

গত ১৯ ডিসেম্বর জুবায়ের অনুসারীর সাথী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

এর আগে গত শুক্রবার ভোররাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে মোয়াজ বিন নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে টঙ্গী পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে গেলো ১৮ ডিসেম্বর তুরাগ তীরে ইজতেমা মাঠের দখল নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় জুবায়ের ও সাদপন্থীরা। এতে চারজন নিহত হন এবং আহত হন শতাধিক।