ঢাকা ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ২৮৫ বার পড়া হয়েছে

শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

অগ্রহায়নের হিমেল হাওয়ার সঙ্গে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন গোটা জনপদ। তার মধ্যে হানা দিয়েছে শীত। বেড়েছে তীব্রতাও। এই চিত্র চুয়াডাঙ্গার।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ৬টা নাগাদ চুয়াডাঙ্গায় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া দপ্তর। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এটি তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

রোববার (১৭ নভেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা একদিনের ব্যবধানে ১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমলো।

স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, এখন থেকে প্রতিনিয়ত সামান্য করে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।

শীত অনুভূত হওয়ায় সন্ধ্যার পর থেকে মোটা ও গরম কাপড় পরে মানুষ বাইরে বের হচ্ছেন। রাতে কম্বল ও লেপ ব্যবহার করতে হচ্ছে। আর সকালে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ায় বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে।

শীতের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শিশু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা।

গত এক সপ্তাহে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন হাজারের বেশি বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নেবার কথা জানান, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন।

তিনি বলেন, শীতজনিত কারণে রোটা ভাইরাসে শিশু ডায়রিয়া রোগী বেড়েছে। নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যাও ব্যাপকহারে বাড়ছে। শীতজনিত কারণে হাসপাতালের আউটডোরে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ শিশু ও বৃদ্ধ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

আপডেট সময় :

 

অগ্রহায়নের হিমেল হাওয়ার সঙ্গে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন গোটা জনপদ। তার মধ্যে হানা দিয়েছে শীত। বেড়েছে তীব্রতাও। এই চিত্র চুয়াডাঙ্গার।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ৬টা নাগাদ চুয়াডাঙ্গায় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া দপ্তর। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এটি তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

রোববার (১৭ নভেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা একদিনের ব্যবধানে ১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমলো।

স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, এখন থেকে প্রতিনিয়ত সামান্য করে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।

শীত অনুভূত হওয়ায় সন্ধ্যার পর থেকে মোটা ও গরম কাপড় পরে মানুষ বাইরে বের হচ্ছেন। রাতে কম্বল ও লেপ ব্যবহার করতে হচ্ছে। আর সকালে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ায় বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে।

শীতের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শিশু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা।

গত এক সপ্তাহে শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন হাজারের বেশি বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নেবার কথা জানান, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন।

তিনি বলেন, শীতজনিত কারণে রোটা ভাইরাসে শিশু ডায়রিয়া রোগী বেড়েছে। নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যাও ব্যাপকহারে বাড়ছে। শীতজনিত কারণে হাসপাতালের আউটডোরে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ শিশু ও বৃদ্ধ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।