ঢাকা ১১:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫

জিম্বাবুয়েকে হারালো বাংলাদেশ

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৪:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ ৪৪১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

টানা তিন জয়ের পর চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের কাছে প্রায় হারতে যাওয়া বাংলাদেশ অবশেষে শেষ মেচে জয়ের স্বাদ পেলো। এক্ষেত্রে বেলারদের কৃতিত্বটাই বেশি। ফলে শেষ ওভারে ৫ রানে জিতলো বাংলাদেশ।

১২ বলে জিম্বাবুয়ের দরকার ২১ রান। ১৯তম ওভারে মোস্তাফিজুর রহমান দারুণ বোলিং করে মাত্র ৭ রান দিয়ে নেন একটি উইকেট। শেষ ওভারে দরকার ১৪। পেসারদের কোটা শেষ। সাকিব আল হাসানের হাতে বল তুলে দিলেন অধিনায়ক শান্ত।

সাকিবের প্রথম বলে ছক্কা মারতে গিয়ে লংঅনে ক্যাচ দিয়েছিলেন ওয়েলিংটন মাসাদাকাদজা। আগের ওভারেই দারুণ এক ক্যাচ নেওয়া তামিম ফেলে দেন এবার। পরের বলে মুজারবানি রান নিতে না পারলেও তৃতীয় বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন।

এবারে দরকার ৩ বলে ৭ রান। হাতে আরও ২ উইকেট। জিম্বাবুয়ের তখনও জেতার সুযোগ প্রবল। তবে সাকিব নিজের মেধার সবটুকু খাটিয়েই যেন হারিয়ে দিলেন। চতুর্থ বলে মুজারবানির মুভমেন্ট দেখে অফসাইডে ওয়াইড দেন সাকিব। এগিয়ে আসা মুজারবানি হন স্টাম্পিং। পরের বলেই রিচার্ড এনগারাভাকে বোল্ড করে দলকে জয়ের উচ্ছ্বাসে ভাসান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

জিম্বাবুয়ের সামনে লক্ষ্য ছিল মাত্র ১৪৪ রানের। ছোট পুঁজি নিয়ে প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। তার শর্ট ডেলিভারি পুল করতে গিয়ে মিডঅনে সাকিবের দুর্দান্ত নিচু ক্যাচ হন ব্রায়ান বেনেট (০)।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জিম্বাবুয়েকে হারালো বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ১০:০৪:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

 

টানা তিন জয়ের পর চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের কাছে প্রায় হারতে যাওয়া বাংলাদেশ অবশেষে শেষ মেচে জয়ের স্বাদ পেলো। এক্ষেত্রে বেলারদের কৃতিত্বটাই বেশি। ফলে শেষ ওভারে ৫ রানে জিতলো বাংলাদেশ।

১২ বলে জিম্বাবুয়ের দরকার ২১ রান। ১৯তম ওভারে মোস্তাফিজুর রহমান দারুণ বোলিং করে মাত্র ৭ রান দিয়ে নেন একটি উইকেট। শেষ ওভারে দরকার ১৪। পেসারদের কোটা শেষ। সাকিব আল হাসানের হাতে বল তুলে দিলেন অধিনায়ক শান্ত।

সাকিবের প্রথম বলে ছক্কা মারতে গিয়ে লংঅনে ক্যাচ দিয়েছিলেন ওয়েলিংটন মাসাদাকাদজা। আগের ওভারেই দারুণ এক ক্যাচ নেওয়া তামিম ফেলে দেন এবার। পরের বলে মুজারবানি রান নিতে না পারলেও তৃতীয় বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন।

এবারে দরকার ৩ বলে ৭ রান। হাতে আরও ২ উইকেট। জিম্বাবুয়ের তখনও জেতার সুযোগ প্রবল। তবে সাকিব নিজের মেধার সবটুকু খাটিয়েই যেন হারিয়ে দিলেন। চতুর্থ বলে মুজারবানির মুভমেন্ট দেখে অফসাইডে ওয়াইড দেন সাকিব। এগিয়ে আসা মুজারবানি হন স্টাম্পিং। পরের বলেই রিচার্ড এনগারাভাকে বোল্ড করে দলকে জয়ের উচ্ছ্বাসে ভাসান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

জিম্বাবুয়ের সামনে লক্ষ্য ছিল মাত্র ১৪৪ রানের। ছোট পুঁজি নিয়ে প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। তার শর্ট ডেলিভারি পুল করতে গিয়ে মিডঅনে সাকিবের দুর্দান্ত নিচু ক্যাচ হন ব্রায়ান বেনেট (০)।