ঢাকা ০২:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

নীলফামারীতে শ্রমিক-সেনাবাহিনী-পুলিশ সংঘর্ষ, গুলিতে শ্রমিক নিহত

আরিফুর রহমান
  • আপডেট সময় : ৯৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভেনচুরা লেদার ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের মো. হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত ও অনেকে আহত হয়েছে।আজ মঙ্গলবার ২ সেপ্টেম্বর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এলাকাজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সংঘর্ষের ঘটনায় বর্তমানে নীলফামারী-সৈয়দপুর মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

শ্রমিকরা জানান, উত্তরা ইপিজেডে অবস্থিত এভার গ্ৰিন কোম্পানিতে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে গত দু’দিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন শ্রমিকরা। গতকাল সোমবার রাতে কর্তৃপক্ষ হঠাৎ কোম্পানি বন্ধের নোটিশ দিলে এ ঘটনায় হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ শ্রমিক আজ সকালে ইপিজেডের মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেয়। এতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে শ্রমিকদের দফায় দফায় সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এসময় এক শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।

নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক তানজিরুল ইসলাম ফারহান জানান, মৃত অবস্থায় ঐ ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ছাড়া বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নীলফামারীতে শ্রমিক-সেনাবাহিনী-পুলিশ সংঘর্ষ, গুলিতে শ্রমিক নিহত

আপডেট সময় :

নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভেনচুরা লেদার ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের মো. হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত ও অনেকে আহত হয়েছে।আজ মঙ্গলবার ২ সেপ্টেম্বর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এলাকাজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সংঘর্ষের ঘটনায় বর্তমানে নীলফামারী-সৈয়দপুর মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

শ্রমিকরা জানান, উত্তরা ইপিজেডে অবস্থিত এভার গ্ৰিন কোম্পানিতে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে গত দু’দিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন শ্রমিকরা। গতকাল সোমবার রাতে কর্তৃপক্ষ হঠাৎ কোম্পানি বন্ধের নোটিশ দিলে এ ঘটনায় হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ শ্রমিক আজ সকালে ইপিজেডের মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেয়। এতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে শ্রমিকদের দফায় দফায় সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এসময় এক শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।

নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক তানজিরুল ইসলাম ফারহান জানান, মৃত অবস্থায় ঐ ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ছাড়া বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়।