ঢাকা ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫

পাওনা টাকার দাবিতে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

লালপুর (নাটোর) সংবাদদাতা
  • আপডেট সময় : ৩১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পাওনা টাকার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে নাটোরের লালপুর উপজেলার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক কর্মচারীরা। রবিবার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ২ নং গেটের সামেনে সড়কে অবসরপ্রাপ্ত ২ শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী কর্মসূচিতে অংশ নেন। তারা মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নিকট স্মারক লিপি পেশ করেছেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শরিফ উদ দৌলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হক, সমির পাল, ফরহাদ হোসেন প্রমুখ।
অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান, নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের শ্রমিক-কর্মচারীদের পেনশন সুবিধা নেই। চাকরী শেষে সামান্যঅবসর ভাতা ও পরিনাম দর্শী তহবিলের টাকাই সম্বল। অবসরে গিয়ে পাওনা সেই টাকার জন্য দিনের পর দিন চিনিকলে ধর্ণা দিতে হচ্ছে। ৪/৫ বছর আগে অবসরে যাওয়া শ্রমিক কর্মচারীরাও আবসরভাতা পাননি। অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। বাকিরা অর্থাভাবে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তিনি জানান চিনিকলের নিকট অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা প্রায় ১৩ কোটি টাকা।
নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদ হোসেন ভূঁইয়া জানান, বরাদ্দ না পাওয়ায় অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক কর্মচারীদের বকেয়া টাকা দেওয়া সম্ভব হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পাওনা টাকার দাবিতে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

আপডেট সময় :

পাওনা টাকার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে নাটোরের লালপুর উপজেলার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক কর্মচারীরা। রবিবার নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ২ নং গেটের সামেনে সড়কে অবসরপ্রাপ্ত ২ শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী কর্মসূচিতে অংশ নেন। তারা মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নিকট স্মারক লিপি পেশ করেছেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শরিফ উদ দৌলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হক, সমির পাল, ফরহাদ হোসেন প্রমুখ।
অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান, নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের শ্রমিক-কর্মচারীদের পেনশন সুবিধা নেই। চাকরী শেষে সামান্যঅবসর ভাতা ও পরিনাম দর্শী তহবিলের টাকাই সম্বল। অবসরে গিয়ে পাওনা সেই টাকার জন্য দিনের পর দিন চিনিকলে ধর্ণা দিতে হচ্ছে। ৪/৫ বছর আগে অবসরে যাওয়া শ্রমিক কর্মচারীরাও আবসরভাতা পাননি। অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। বাকিরা অর্থাভাবে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তিনি জানান চিনিকলের নিকট অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা প্রায় ১৩ কোটি টাকা।
নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদ হোসেন ভূঁইয়া জানান, বরাদ্দ না পাওয়ায় অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক কর্মচারীদের বকেয়া টাকা দেওয়া সম্ভব হয়নি।