ঢাকা ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

 বাংলাদেশে প্রথম মিষ্টি মেলা

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:০২:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মার্চ ২০২৪ ৪৬৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

আবহমান বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানা পণ্যের উজ্জ্বল উপস্থিতি। বাংলাদেশের বহু পণ্য জিআই স্বীকৃত। শীতলপাটি, জামদানি, ইলিশ মাছ, আমসহ আরো পণ্য জিআই স্বীকৃতি লাভ করেছে আগেই।
গ্রামীণ জনপদে গরম গরম রসগোল্লা খাওয়া স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে।

বাংলার আনাচে-কানাচে নানা রকমের মিষ্টির প্রচলন রয়েছে। সেসব মিষ্টি নিয়ে প্রথম বারের মতো মিষ্টি মেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশে শিল্প কলা একাডেমি।

বুধবার ৫ দিনব্যাপী এ মেলা চলবে ১০ মার্চ পর্যন্ত। বাংলাদেশ শিল্পকলা খাদ্য সংস্কৃতি হিসেবে দেশের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টিগুলোকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ভিন্নধর্মী এ আয়োজন। এতে অংশ নিয়েছেন দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আগত ৬৪ এর অধিক মিষ্টি শিল্পীরা।

আমাদের অনেক মিষ্টি জিআই স্বীকৃত হয়েছে। আরো যে সব মিষ্টি জিআই তালিকাভুক্ত হওয়া উচিৎ তা নিয়ে আমরা কাজ করব। লিয়াকত আলী লাকী, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।

মিষ্টি মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরেণ্য চিত্রশিল্পী হাশেম খান, খলিল আহমেদ সচিব, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন জনাব লিয়াকত আলী লাকী, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।

সভাপতির বক্তব্যে মহাপরিচালক বলেন, শুধু প্রদর্শনীর জন্য নয়, কেউ চাইলে ৬৪ জেলার বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি খেতে পারবে। আমাদের লক্ষ্যে এবং উদ্দেশ্যটা হলো, আমরা গর্ব এবং গৌরবের বিষয়গুলো আবিস্কার করতে চাই এবং তার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে চাই। আমরা জানি নেতিবাচক অনেক কিছু এ দেশ সম্পর্কে প্রচারিত হয়, এ জন্য আমরা প্রতি বছরই একটি কর্মসূচী পালন করি, শিল্পের শহর। পঞ্চগড় থেকে শুরু করে কক্সবাজার পর্যন্ত প্রত্যেকটি শহরের নিজস্ব ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাস ঐতিহ্যের ইতিবাচকতা তুলে ধরতে চাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

 বাংলাদেশে প্রথম মিষ্টি মেলা

আপডেট সময় : ০৭:০২:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মার্চ ২০২৪

 

আবহমান বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানা পণ্যের উজ্জ্বল উপস্থিতি। বাংলাদেশের বহু পণ্য জিআই স্বীকৃত। শীতলপাটি, জামদানি, ইলিশ মাছ, আমসহ আরো পণ্য জিআই স্বীকৃতি লাভ করেছে আগেই।
গ্রামীণ জনপদে গরম গরম রসগোল্লা খাওয়া স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে।

বাংলার আনাচে-কানাচে নানা রকমের মিষ্টির প্রচলন রয়েছে। সেসব মিষ্টি নিয়ে প্রথম বারের মতো মিষ্টি মেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশে শিল্প কলা একাডেমি।

বুধবার ৫ দিনব্যাপী এ মেলা চলবে ১০ মার্চ পর্যন্ত। বাংলাদেশ শিল্পকলা খাদ্য সংস্কৃতি হিসেবে দেশের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টিগুলোকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ভিন্নধর্মী এ আয়োজন। এতে অংশ নিয়েছেন দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আগত ৬৪ এর অধিক মিষ্টি শিল্পীরা।

আমাদের অনেক মিষ্টি জিআই স্বীকৃত হয়েছে। আরো যে সব মিষ্টি জিআই তালিকাভুক্ত হওয়া উচিৎ তা নিয়ে আমরা কাজ করব। লিয়াকত আলী লাকী, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।

মিষ্টি মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরেণ্য চিত্রশিল্পী হাশেম খান, খলিল আহমেদ সচিব, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন জনাব লিয়াকত আলী লাকী, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।

সভাপতির বক্তব্যে মহাপরিচালক বলেন, শুধু প্রদর্শনীর জন্য নয়, কেউ চাইলে ৬৪ জেলার বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি খেতে পারবে। আমাদের লক্ষ্যে এবং উদ্দেশ্যটা হলো, আমরা গর্ব এবং গৌরবের বিষয়গুলো আবিস্কার করতে চাই এবং তার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে চাই। আমরা জানি নেতিবাচক অনেক কিছু এ দেশ সম্পর্কে প্রচারিত হয়, এ জন্য আমরা প্রতি বছরই একটি কর্মসূচী পালন করি, শিল্পের শহর। পঞ্চগড় থেকে শুরু করে কক্সবাজার পর্যন্ত প্রত্যেকটি শহরের নিজস্ব ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাস ঐতিহ্যের ইতিবাচকতা তুলে ধরতে চাই।