মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

- আপডেট সময় : ০১:২৫:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ৬৪ বার পড়া হয়েছে
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বৃহস্পতিবার তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, তেঁতুলিয়াসহ পঞ্চগড়ের আশপাশের এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে।
আজ তেঁতুলিয়ায় রোদের দেখা মিললেও হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। প্রচণ্ড ঠান্ডায় জনজীবন বিপর্যস্ত।
পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী বলেন, পঞ্চগড়ের শীতার্ত মানুষের জন্য দুই হাজার কম্বল ও শীতবস্ত্র কেনার জন্য ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এসব বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শীতে কাঁপছে গোপালগঞ্জ
অপর দিকে তীব্র শীতের সঙ্গে বইছে গোপালগঞ্জে। শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গোপালগঞ্জে রেকর্ড ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস করা হয়।
বৃহস্পতিবার ভোরে তীব্র কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া বয়ে যাওয়ায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। সূর্যের দেখা না যাওয়ায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার দেশের ও জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গোপালগঞ্জে রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। তীব্র শীত আর গরম কাপড়ের অভাবে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ছিন্নমূল, গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষ। কাজে বের হতে পারছেন না তারা। তবে অনেকেই টুপি, মাফলার ও চাদর মুড়ি দিয়ে বাইরে বের হচ্ছেন।
গোপালগঞ্জ আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান জানিয়েছেন, গোপালগঞ্জের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ।
মূলত ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ না দেখা যাওয়া এবং উত্তরের মৃদু হিমেল হওয়ার কারণে এই শীতের অনুভূতি বাড়িয়ে তুলছে। আগামী তিন দিনে এই তাপমাত্রা সামান্য কমার সম্ভাবনা রয়েছে।