ঢাকা ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১৭০ বার পড়া হয়েছে

ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনায় নবনিযুক্ত চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা অধিকাংশ মামলার প্রধান আসামি শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।

দায়িত্ব গ্রহণের পর রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

চিফ প্রসিকিউর বলেন, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার সব আলামত সংগ্রহ করাই প্রধান চ্যালেঞ্জ। গণহত্যায় জড়িত সবার বিচার নিশ্চিত করা হবে। এমন বিচার হবে যাতে সব পক্ষের কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়।

তিনি বলেন, তদন্তকালে আসামিদের গ্রেফতারের আবেদন করবে প্রসিকিউটর টিম। আগে ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে রাষ্ট্রপক্ষে আইনি লড়াইয়ে কোনও আইনগত জটিলতা নেই। দ্রুত ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হবে।

ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা, প্রসিকিউটর দল অন্তর্র্বতী সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসে পরবর্তী করণীয় ঠিক করার কথা জানায় নতুন নিয়োগ পাওয়া প্রসিকিউটর টিম। একটি মামলায় ২৯ সাংবাদিকদের নাম দেওয়ার বিষয়টি যাচাই-বাছাই করা হবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও চার প্রসিকিউটর উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন– মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামিম, বি এম সুলতান মাহমুদ ও আব্দুল্লাহ আল নোমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে

আপডেট সময় :

 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনায় নবনিযুক্ত চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা অধিকাংশ মামলার প্রধান আসামি শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।

দায়িত্ব গ্রহণের পর রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

চিফ প্রসিকিউর বলেন, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার সব আলামত সংগ্রহ করাই প্রধান চ্যালেঞ্জ। গণহত্যায় জড়িত সবার বিচার নিশ্চিত করা হবে। এমন বিচার হবে যাতে সব পক্ষের কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়।

তিনি বলেন, তদন্তকালে আসামিদের গ্রেফতারের আবেদন করবে প্রসিকিউটর টিম। আগে ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে রাষ্ট্রপক্ষে আইনি লড়াইয়ে কোনও আইনগত জটিলতা নেই। দ্রুত ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হবে।

ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা, প্রসিকিউটর দল অন্তর্র্বতী সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসে পরবর্তী করণীয় ঠিক করার কথা জানায় নতুন নিয়োগ পাওয়া প্রসিকিউটর টিম। একটি মামলায় ২৯ সাংবাদিকদের নাম দেওয়ার বিষয়টি যাচাই-বাছাই করা হবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও চার প্রসিকিউটর উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন– মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামিম, বি এম সুলতান মাহমুদ ও আব্দুল্লাহ আল নোমান।