ঢাকা ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo তিতাসে ফুলকুঁড়ি ক্যাডেট স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়ার পুরস্কার বিতরণ Logo মনোহরগঞ্জে জামায়াতের শোডাউন Logo মুন্সীগঞ্জের গণসংযোগ, ভোটাদের মাঝে উৎসবের আমেজ Logo ধুনটে চোখ উপড়ে ও কান কেটে হত্যা, খেতে লাশ উদ্ধার Logo শিক্ষকদের স্বপ্ন প্রত্যাশার কেন্দ্রবিন্দুতে কেশবপুরে মতবিনিময় সভা Logo সুন্দরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু Logo তালুক ফলগাছা আঃ রহিম হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় সাহায্যের আবেদন Logo গর্জনিয়া–কচ্ছপিয়ার পাহাড়ে সন্ত্রাস দমনে নতুন সম্পর্কের নতুন সমীকরণ: আইসি শোভন কুমারের নেতৃত্বে বদলে যাচ্ছে সীমান্ত জনপদ Logo গোলাপগঞ্জে এম এইচ মিলাদ মেধা বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন Logo লোহাগাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চিকিৎসা সেবা: দেখার কেউ নেই

৭ বছর পর নিবন্ধন পেলো গণসংহতি আন্দোলন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩৩১ বার পড়া হয়েছে

নিবন্ধন সনদ হস্তান্তর করছে ইসি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেলো গণসংহতি আন্দোলন। জুনায়েদ সাকির নেতৃত্বাধীন এ দলটিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ এর (চ্যাপটার ৬এ) বিধান-বলে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। দলটির প্রতীক মাথাল। নিবন্ধন নম্বর ৫৩।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশনের সচিব শফিউল আজিম গণসংহতি আন্দোলনের একটি প্রতিনিধি দলের কাছে দলটির নিবন্ধন সনদ হস্তান্তর করেন।

নির্বাচন কমিশন সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত নিবন্ধন সংক্রান্ত গেজেটে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনে দেওয়া রায় ও আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে দ্য রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার, ১৯৭২ চ্যাপ্টার ৬এ-এর বিধান অনুযায়ী গণসংহতি আন্দোলনকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে।

জানা গেছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন চেয়ে ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন। তবে ইসি থেকে তা অগ্রাহ্য হওয়ায় গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষে প্রধান সমন্বয়ক মো. জোনায়েদ সাকি হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১৯ সালের ১১ এপ্রিল ৩০ দিনের মধ্যে নিবন্ধন দিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আপিল আবেদন করেন। তবে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের পর কমিশন তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে।

জানা গেছে, গত ৫ সেপ্টেম্বর পদত্যাগের আগে বিদায়ী হাবিবুল আওয়াল কমিশন আপিল না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে নির্বাচন কমিশনের করা আবেদন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। একই দিনে দলটির বিষয়ে কারও কোনও দাবি আপত্তি রয়েছে কিনা, সেজন্য ছয় দিনের সময় দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব। গত রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ছিল তার শেষ সময়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৭ বছর পর নিবন্ধন পেলো গণসংহতি আন্দোলন

আপডেট সময় :

 

রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেলো গণসংহতি আন্দোলন। জুনায়েদ সাকির নেতৃত্বাধীন এ দলটিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ এর (চ্যাপটার ৬এ) বিধান-বলে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। দলটির প্রতীক মাথাল। নিবন্ধন নম্বর ৫৩।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশনের সচিব শফিউল আজিম গণসংহতি আন্দোলনের একটি প্রতিনিধি দলের কাছে দলটির নিবন্ধন সনদ হস্তান্তর করেন।

নির্বাচন কমিশন সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত নিবন্ধন সংক্রান্ত গেজেটে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনে দেওয়া রায় ও আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে দ্য রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার, ১৯৭২ চ্যাপ্টার ৬এ-এর বিধান অনুযায়ী গণসংহতি আন্দোলনকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে।

জানা গেছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন চেয়ে ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন। তবে ইসি থেকে তা অগ্রাহ্য হওয়ায় গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষে প্রধান সমন্বয়ক মো. জোনায়েদ সাকি হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১৯ সালের ১১ এপ্রিল ৩০ দিনের মধ্যে নিবন্ধন দিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আপিল আবেদন করেন। তবে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের পর কমিশন তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে।

জানা গেছে, গত ৫ সেপ্টেম্বর পদত্যাগের আগে বিদায়ী হাবিবুল আওয়াল কমিশন আপিল না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে নির্বাচন কমিশনের করা আবেদন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। একই দিনে দলটির বিষয়ে কারও কোনও দাবি আপত্তি রয়েছে কিনা, সেজন্য ছয় দিনের সময় দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব। গত রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ছিল তার শেষ সময়।