ঢাকা ১২:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

অবন্তিকার মৃত্যু: জবির সেই শিক্ষক দ্বীন ও আম্মানকে কুমিল্লা পুলিশে হস্তান্তর

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪ ১৩৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার মৃত্যু ঘটনার জেরে গ্রেপ্তারকৃত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সেই সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও শিক্ষার্থী আম্মানকে রোববার (১৭ মার্চ) কুমিল্লা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ডিএমপির যতটুকু কাজ তা সম্পূন্ন করা হয়েছে। আমরা আশা করি, এই ঘটনার প্রকৃত সত্য, এর সাথে অন্য কোনো কারণ থাকলে সেই বিষয়গুলো তদন্তের মাধ্যমে কুমিল্লা কোতয়ালী থানা পুলিশ বের করে আনবে।

শনিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থী আম্মান ও অব্যাহতি পাওয়া সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশের লালবাগ বিভাগ।

এ ঘটনায় অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানের বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) মেয়ের আত্মহত্যার ঘটনাকে হত্যা দাবি করে অবন্তিকার মা বলেন, আমার মেয়েকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছে।

এই ঘটনা ঘিরে আম্মান, রাফি, মাহিয়ান, লাকি, রিমি, আঁখি, বন্যা ও দ্বীন ইসলাম আমার মেয়ের জীবনটাকে বিষিয়ে তুলেছিল। তারা বিভিন্নভাবে আমার মেয়েকে হয়রানি করে মৃত্যু মুখে ঠেলে দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যৌন হয়রানির অভিযোগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে গিয়েও আমার মেয়ে কোনো বিচার পায়নি। উল্টো তাকে বিভিন্নভাবে হুমকি দেয়া হয়েছে, অপমান করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

অবন্তিকার মৃত্যু: জবির সেই শিক্ষক দ্বীন ও আম্মানকে কুমিল্লা পুলিশে হস্তান্তর

আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার মৃত্যু ঘটনার জেরে গ্রেপ্তারকৃত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সেই সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও শিক্ষার্থী আম্মানকে রোববার (১৭ মার্চ) কুমিল্লা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ডিএমপির যতটুকু কাজ তা সম্পূন্ন করা হয়েছে। আমরা আশা করি, এই ঘটনার প্রকৃত সত্য, এর সাথে অন্য কোনো কারণ থাকলে সেই বিষয়গুলো তদন্তের মাধ্যমে কুমিল্লা কোতয়ালী থানা পুলিশ বের করে আনবে।

শনিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থী আম্মান ও অব্যাহতি পাওয়া সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশের লালবাগ বিভাগ।

এ ঘটনায় অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানের বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) মেয়ের আত্মহত্যার ঘটনাকে হত্যা দাবি করে অবন্তিকার মা বলেন, আমার মেয়েকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছে।

এই ঘটনা ঘিরে আম্মান, রাফি, মাহিয়ান, লাকি, রিমি, আঁখি, বন্যা ও দ্বীন ইসলাম আমার মেয়ের জীবনটাকে বিষিয়ে তুলেছিল। তারা বিভিন্নভাবে আমার মেয়েকে হয়রানি করে মৃত্যু মুখে ঠেলে দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যৌন হয়রানির অভিযোগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে গিয়েও আমার মেয়ে কোনো বিচার পায়নি। উল্টো তাকে বিভিন্নভাবে হুমকি দেয়া হয়েছে, অপমান করা হয়েছে।