ঢাকা ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

এমভি আবদুল্লাহর কাছে ইইউ নেভাল ফোর্সের যুদ্ধজাহাজ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩১৭ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর কাছাকাছি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেভাল ফোর্সের একটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে ইইউ নেভাল ফোর্সের এক্সে (সাবেক টুইটার) এই তথ্য জানায়।

১২ মার্চ ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি করেছিল সোমালিয়ার জলদস্যুরা। সর্বশেষ অবস্থান অনুযায়ী জাহাজটি এখন সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূল থেকে দেড় নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করে রেখেছে দস্যুরা।

দস্যুরা মালিকপক্ষের সঙ্গে প্রথমবার যোগাযোগের একদিন পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের খবর এলো। সমঝোতার মাধ্যমে মালিকপক্ষ জাহাজসহ নাবিকদের ফেরাতে কাজ এগিয়ে নিচ্ছে।

ইইউ নেভাল ফোর্সের বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জলদস্যুতার ঝুঁকি প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ নভেম্বর থেকে এদিন পর্যন্ত ২৫টি নৌযানে ছিনতাই ও ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেছে দস্যুরা। এর মধ্যে বেশির ভাগই ছোট নৌযান। সর্বশেষ শুধু বাংলাদেশি জাহাজটিই এখন সোমালিয়ার দস্যুদের কাছে জিম্মি রয়েছে গিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

এমভি আবদুল্লাহর কাছে ইইউ নেভাল ফোর্সের যুদ্ধজাহাজ

আপডেট সময় :

 

সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর কাছাকাছি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেভাল ফোর্সের একটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে ইইউ নেভাল ফোর্সের এক্সে (সাবেক টুইটার) এই তথ্য জানায়।

১২ মার্চ ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি করেছিল সোমালিয়ার জলদস্যুরা। সর্বশেষ অবস্থান অনুযায়ী জাহাজটি এখন সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূল থেকে দেড় নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করে রেখেছে দস্যুরা।

দস্যুরা মালিকপক্ষের সঙ্গে প্রথমবার যোগাযোগের একদিন পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের খবর এলো। সমঝোতার মাধ্যমে মালিকপক্ষ জাহাজসহ নাবিকদের ফেরাতে কাজ এগিয়ে নিচ্ছে।

ইইউ নেভাল ফোর্সের বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জলদস্যুতার ঝুঁকি প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ নভেম্বর থেকে এদিন পর্যন্ত ২৫টি নৌযানে ছিনতাই ও ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেছে দস্যুরা। এর মধ্যে বেশির ভাগই ছোট নৌযান। সর্বশেষ শুধু বাংলাদেশি জাহাজটিই এখন সোমালিয়ার দস্যুদের কাছে জিম্মি রয়েছে গিয়েছে।